ঢাকা, ২৪ এপ্রিল বুধবার, ২০২৪ || ১১ বৈশাখ ১৪৩১
good-food
৩৪৮

করোনা পরিস্থিতিতে সাহসী বাজেট

লাইফ টিভি 24

প্রকাশিত: ১০:৫৪ ৪ জুন ২০২১  

আমি মনে করি, করোনা পরিস্থিতিতে এ বাজেট একটি সাহসী বাজেট হয়েছে। যেখানে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি হয়েছে, রাজস্ব আয় কম হয়েছে, এমন পরিস্থিতিতে একটি রক্ষণশীল বাজেট হওয়া স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু সরকার অর্থনীতিকে তার গতি ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সাহসী বাজেট ঘোষণা করেছে। ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী অনেক খাতেই কর ছাড়ের সুবিধা রেখেছে। সরকার পরিস্থিতির বাস্তবতা অনুধাবন করেই বাজেট ঘাটতি যতটা প্রয়োজন ততটা বাড়িয়েছেন।

 

৫ শতাংশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেননি। সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের পরিধি বাড়ানোটা ছিল এবারের বাজেটের খুব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। করোনার কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তারা কিছুটা সুরক্ষা পাবেন আশা করা যায়। পাশাপাশি অথনীতিতে অর্থের সঞ্চালনও বাড়বে। বেশকিছু খাতে কর কমানোর উদ্যোগকে স্বাগতম জানাই। তবে এটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কর আহরণে যেন ব্যবসায়ীদের অসুবিধা সৃষ্টি করা না হয় এবং অর্থনীতিতে টাকার সংস্থান সচল রাখার উদ্দেশ্যটা মনে রাখে হয়। আমি মনে করি, করোনা পরিস্থিতিতে এ বাজেট একটি সাহসী বাজেট হয়েছে।

 

যেখানে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি হয়েছে, রাজস্ব আয় কম হয়েছে, এমন পরিস্থিতিতে একটি রক্ষণশীল বাজেট হওয়া স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু সরকার অর্থনীতিকে তার গতি ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সাহসী বাজেট ঘোষণা করেছে। ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী অনেক খাতেই করছাড়ের সুবিধা রেখেছে। সরকার পরিস্থিতির বাস্তবতা অনুধাবন করেই বাজেট ঘাটতি যতটা প্রয়োজন ততটা বাড়িয়েছেন। ৫ শতাংশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেননি। সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের পরিধি বাড়ানোটা ছিল এবারের বাজেটের খুব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।

 

করোনার কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তারা কিছুটা সুরক্ষা পাবেন আশা করা যায়। পাশাপাশি অথনীতিতে অর্থের সঞ্চালনও বাড়বে। বেশকিছু খাতে কর কমানোর উদ্যোগকে স্বাগতম জানাই। তবে এটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যেন ব্যবসায়ীদের সুবিধা এবং অর্থনীতিতে অর্থসঞ্চালন রাখার কথাটি মাথায় থাকে। আমার মনে হয়, এবারের বাজেটে যে সাহসী সিদ্ধান্তগুলো এসেছে যেমন, বাজেটের ঘাটতির ক্ষেত্রে দেশের প্রয়োজনে স্ব-আরোপিত ৫ শতাংশের সীমা থেকে বেরিয়ে আসা, সামাজিক নিরাপত্তা বলয় বৃদ্ধি, করছাড় ইত্যাদি।

 

যে উদ্দেশ্যে এগুলো করা হয়েছে, উদ্দেশ্যটা যেন পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়। পাশাপাশি ব্যয়ের ক্ষেত্রে যেন যথাযথ গুণগতমান নিশ্চিত করা হয় এবং কোনো ধরনের ফাঁকফোকর যেন না থাকে। তাহলে আশা যায়, বাজেটের কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যাবে। এ বাজেটকে শুধু ব্যবসাবান্ধব বাজেট না বলে জনবান্ধব বাজেটও বলা যাবে, যদি ব্যয়গুলো সঠিকভাবে করা হয়। এটাই একটা বড় চ্যালেঞ্জ আমাদের জন্য।-নিহাদ কবির