ড. ইউনূসের বক্তব্য বেআইনি - উদ্দেশ্য প্রণোদিত: গ্রামীণ ব্যাংক
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ২১:১৭ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস সংবাদ সম্মেলন করে গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে বেশ কিছু বিভ্রান্তমূলক, অসত্য, বেআইনি ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বক্তব্য দিয়েছেন। এ অভিযোগ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে, ইউনূসের বক্তব্য গ্রামীণ ব্যাংকের এক কোটি পাঁচ লাখ সদস্য ও তাদের পরিবারের অধিকার খর্ব করার শামিল।
বৃহস্পতিবার গ্রামীণ ব্যাংক মিডিয়া সেলের প্রধান মোছা. আঞ্জু আরা বেগমের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি গ্রামীণ ব্যাংকের দরিদ্র ও ভূমিহীন সদস্যদের আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছেন গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ। তারই অংশ হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংকের ১৫৫তম বোর্ড সভায় গ্রামীণ টেলিকম ও গ্রামীণ কল্যাণসহ সাতটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা বোর্ডে চেয়ারম্যান ও নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচালক মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
আরও বলা হয়, অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, এ বিষয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি সংবাদ সম্মেলন করে বেশ কিছু বিভ্রান্তমূলক, অসত্য, বেআইনি ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বক্তব্য দিয়েছেন, যা এক কোটি পাঁচ লাখ সদস্য ও তাদের পরিবারের অধিকার খর্ব করার শামিল। তাই গ্রামীণ ব্যাংক এ বিষয়ে সঠিক তথ্য উল্লেখ করে নিজেদের বক্তব্য ও ব্যাখ্যা জাতির সামনে প্রকাশ করাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে গ্রামীণ টেলিকম ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ইউনূস বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক মিরপুরের চিড়িয়াখানা সড়কে ১৪ তলা টেলিকম ভবনে ‘গ্রামীণ পরিবারের’ আটটি প্রতিষ্ঠান জবরদখল করেছে। এসব প্রতিষ্ঠান তাদের মতো করে চালাচ্ছে। পুলিশের কাছে এ বিষয়ে প্রতিকার চাইলেও সহযোগিতা পাওয়া যায়নি।
এই ভবন জবরদখলকারী কারা? পরিষ্কার করে জানানোর জন্য বলা হলে ড. ইউনূস বলেন, যারা এসেছে সবাই গ্রামীণ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এসেছে।
গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের ব্যাখ্যা
আর্টিকেল অব অ্যাসোসিয়েশন পরিবর্তনের বিষয়ে ড. ইউনূসের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালে গ্রামীণ টেলিকম ও গ্রামীণ কল্যাণের আর্টিকেল অব অ্যাসোসিয়েশন পরিবর্তন করে চেয়ারম্যান ও পরিচালনা পর্ষদের নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচালক মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষমতা বিলুপ্ত করা হয়েছে। তাদের এই বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
লিখিত বক্তব্যে ড. ইউনূস নিজেকে গ্রামীণ ব্যাংক ও এই ব্যাংক কর্তৃক সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের মালিক দাবি করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা গ্রামীণ ব্যাংকের এক কোটি পাঁচ লাখ ঋণগ্রহীতার স্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক, অনৈতিক ও আইন পরিপন্থি। কারণ, প্রতিষ্ঠানটি গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ ১৯৮৩ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, যার মালিক বাংলাদেশ সরকার ও এর ঋণগ্রহীতা শেয়ারহোল্ডারগণ। এমনকি এ বিষয়টি বাংলাদেশের মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নিষ্পত্তি হয়েছে।
ড. ইউনূসের পক্ষে বলা হয়েছে, সরকারি আদেশবলে তৈরি করা কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক কখনোই আইনগতভাবে কোনো প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি সৃষ্টি করা বা উহার মালিক হতে পারে না। এই বক্তব্য স্ববিরোধী ও আইনের অপব্যাখ্যার শামিল। কারণ ২৫-০৪-১৯৯৬ তারিখে অনুষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের ৪২তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্তে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে ড. ইউনূসের প্রস্তাবেই খোদ গ্রামীণ কল্যাণ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
এসব আইনি বিধান মেনেই গত ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের ১৫৫তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে ব্যাংকের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট প্রতিনিধিগণ গ্রামীণ টেলিকম ভবনে অবস্থিত ছয়টি প্রতিষ্ঠানে যান। সংবাদ সম্মেলনে তারা জবরদখলের অভিযোগ তুললেও প্রকৃত পক্ষে সেদিন তারা ব্যাংকের প্রতিনিধিগণকে সাদর অভ্যর্থনা জানান এবং আপ্যায়ন করেন। প্রতিনিধিগণ নিয়ম মেনে প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে গ্রামীণ ব্যাংকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্তের চিঠি হস্তান্তর করেন।
গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ আশা করছে, গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বৃহত্তর কল্যাণে এবং তাদের স্বার্থরক্ষার যে অঙ্গীকারে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বোর্ড সভার এ সিদ্ধান্ত তা বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।
- গরমে লাউ খেলে যেসব উপকারিতা মিলবে
- তামিমের অভিষেক ফিফটিতে টাইগারদের বড় জয়
- সাধারণ রোগী হিসেবে এনআইও’তে চোখের চিকিৎসা নিলেন প্রধানমন্ত্রী
- মডার্ন পাইথিয়ান গেমসের মিট দ্য প্রেস শনিবার
- অপতথ্য রোধে সরকার, গণমাধ্যম, সুশীল সমাজ একসঙ্গে কাজ করতে পারে
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব বাণিজ্য স্থগিত করল তুরস্ক
- ১২ মে এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
- আবার আসছে ‘বাহুবলী’, যে গল্প নিয়ে ফিরছেন রাজামৌলি
- রোনালদোর জোড়া গোলে ফাইনালে আল-নাসর
- গরমে বাড়তে পারে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা, প্রতিকারে যা করবেন
- মিল্টন সমাদ্দরের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ, রিমান্ডে নেয়া হবে
- সারাদেশে তাপমাত্রা কমতে পারে
- সৌদি আরবে ব্যাপক বৃষ্টি, বন্যার সৃষ্টি
- ৬৮ বছরের রেকর্ড ভাঙলো কলকাতার তাপমাত্রা
- আইপিএলে নাচতে নাচতে অতিষ্ঠ চিয়ারলিডাররা
- ১৪ মাস পর জ্ঞান ফিরলো কুমার বিশ্বজিতের ছেলের
- গরমে শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করে যেসব ফল
- মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ঠিক রেখে সর্বোচ্চ আনুগত্য নিয়ে কাজ করতে হবে
- যে কারণে দক্ষিণ এশিয়াজুড়ে তীব্র দাবদাহ
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ রাখতে কিছু নির্দেশনা
- গাজীপুরে তীব্র গরমে বেঁকে গেছে রেললাইন
- উপজেলা নির্বাচন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ মে’র পরীক্ষা স্থগিত
- জেগে উঠল ৩০০ বছরের পুরোনো শহর
- এলপিএলে নাম লেখালেন বাংলাদেশের ৪ ক্রিকেটার
- মুম্বাই পুলিশের তলব, সময় চাইলেন তামান্না
- দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির আভাস
- ৭ দিনে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
- শুধু গরমে নয়, আয়রনের অভাবে হয় শরীর দুর্বল ও হার্ট ফেইলিওর
- এসএসসি’র ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানা গেলো
- স্কুল-মাদ্রাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের
- বিশ্ব ইতিহাসে প্রথম: শহরে ঢুকতে দিতে হবে প্রবেশ ফি
- স্কুল-মাদ্রাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের
- জয়ের পক্ষ নিয়ে সাংবাদিকদের দোষারোপ করলেন অঞ্জনা
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ রাখতে কিছু নির্দেশনা
- কখন বৃষ্টি হবে, জানালো আবহাওয়া অফিস
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে নতুন নির্দেশনা
- আবার আসছে ‘বাহুবলী’, যে গল্প নিয়ে ফিরছেন রাজামৌলি
- বুবলীর চিকিৎসা দরকার : অপু বিশ্বাস
- ৬০ বছর বয়সে সেরা সুন্দরীর খেতাব জিতলেন আর্জেন্টাইন নারী
- মৃত্যুর দু’বছর পর ব্রুনাই থেকে ফিরছে দুই বাংলাদেশির লাশ
- হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচবেন যেভাবে
- মনীষা-ঐশ্বরিয়ার মাঝে মাধুরীর বিকল্প খুঁজেছিলেন বানসালি
- গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পান ভালো নাকি ক্ষতিকর
- টাঙ্গাইল শাড়িসহ ১৪ পণ্য পেল জিআই সনদ
- তীব্র গরমে এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখতে পারেন যেসব উপায়ে
- প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ
- এলপিএলে নাম লেখালেন বাংলাদেশের ৪ ক্রিকেটার
- বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি ভারতের
- অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, আটক ৩
- সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর : শেখ হাসিনা