উত্তরের মানুষের কষ্ট চরমে
তীব্র শীতে জবুথবু পুরো দেশ
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ১৭:০৫ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯
রাজধানীসহ সারা দেশে চলছে কনকনে ঠাণ্ডা। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী ৭২ ঘণ্টায় ঢাকার তাপমাত্রা আরও ১ থেকে ২ ডিগ্রি কমবে। আর ঘন কুয়াশায় ঢেকে যাবে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল। এদিকে, প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চল। ধীরে ধীরে কমছে তাপমাত্রা। সাথে কনকনে হিমেল হাওয়া। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে চারপাশ। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি এসে পুরো উত্তরাঞ্চলজুড়েই এখন শীতের দাপট। গত কয়েকদিন এমনই আবহাওয়া বিরাজ করছে কুড়িগ্রামে। দেশের সবচেয়ে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা বাড়িয়েছে ঝিরঝিরে বৃষ্টি। গত দুদিন ধরে রংপুর অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বেড়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের অভাবি মানুষের শীত নিবারণে অগ্নিকুণ্ডই একমাত্র ভরসা হয়ে।
শীত জেঁকে বসায় রংপুরের পাঁচ জেলায় প্রায় ১২ লাখ মানুষ এর শিকার। দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী এসব মানুষের অধিকাংশই ভাসমান-যাদের কোনো শীতবস্ত্র নেই। সরকারি এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে উত্তর জনপদের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিহীন ও অতিদরিদ্র পরিবারের যে জরিপ চালানো হয় তাতে দেখা গেছে, খুব শীতের সময় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি পরিবারের দিনে গড় আয় ২৫ টাকা। এ কারণে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী এসব পরিবারের লোকজনের পক্ষে কোনোভাবেই নিত্যদিনের খাবার যোগানোর পর শীতবস্ত্র কেনার সামর্থ্য থাকে না। পরিণতিতে তারা শীত নিবারনের জন্য চট, ছালা, খড়ের লেপ ব্যবহারসহ সারারাত ধরে অগ্নিকুণ্ড ব্যবহার করছে। একদিকে প্রচণ্ড শীত, অন্যদিকে কনকনে বাতাসে শীতের তীব্রতা বহু গুণে বাড়িয়ে দিয়েছে।
সরেজমিনে আজ বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে রংপুরের কাউনিয়ার তিস্তাকূলবর্তী বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শীতে অভাবী মানুষের জীবন বাঁচানো দায় হয়ে পড়েছে। গরম কাপড় না থাকায় চরাঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ খড়-কুটো সংগ্রহ করছে। শীত নিবারনে রাতে তারা আগুন জ্বালিয়ে চেষ্টা করছে শরীরের উষ্ণতা ফিরিয়ে আনার।
দিনাজপুর গত এক সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৪ ডিগ্রী রেকর্ড করা হয়েছে। তখন তাপমাত্র ৬ থেকে ৮ ডিগ্রিতে নেমে আসতে পারে। ঠাণ্ডার তীব্রতা বেড়েছে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জেলা মৌলভীবাজারেও।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, রাজধানীতে সূর্যের দেখা মিলছে না বললেই চলে। এমন অবস্থা চলবে আরো দুই দিন। স্থান ভেদে ২১ ও ২২ ডিসেম্বরের দিকে ঠাণ্ডা অনুভূতি কমে আসবে। এরপর আসতে পারে নিম্নচাপ। এ ছাড়া ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ দেখা দিতে পারে মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা) ধরনের শৈত্যপ্রবাহ।
- See more at: http://www.dailyjanakantha.com/details/article/468184/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A7%AD%E0%A7%A8-%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE#sthash.QLPqdX4D.dpufরাজধানীসহ সারা দেশে চলছে কনকনে ঠাণ্ডা। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী ৭২ ঘণ্টায় ঢাকার তাপমাত্রা আরও ১ থেকে ২ ডিগ্রি কমবে। আর ঘন কুয়াশায় ঢেকে যাবে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল। এদিকে, প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চল। ধীরে ধীরে কমছে তাপমাত্রা। সাথে কনকনে হিমেল হাওয়া। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে চারপাশ। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি এসে পুরো উত্তরাঞ্চলজুড়েই এখন শীতের দাপট। গত কয়েকদিন এমনই আবহাওয়া বিরাজ করছে কুড়িগ্রামে। দেশের সবচেয়ে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা বাড়িয়েছে ঝিরঝিরে বৃষ্টি। গত দুদিন ধরে রংপুর অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বেড়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের অভাবি মানুষের শীত নিবারণে অগ্নিকুণ্ডই একমাত্র ভরসা হয়ে।
শীত জেঁকে বসায় রংপুরের পাঁচ জেলায় প্রায় ১২ লাখ মানুষ এর শিকার। দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী এসব মানুষের অধিকাংশই ভাসমান-যাদের কোনো শীতবস্ত্র নেই। সরকারি এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে উত্তর জনপদের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিহীন ও অতিদরিদ্র পরিবারের যে জরিপ চালানো হয় তাতে দেখা গেছে, খুব শীতের সময় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি পরিবারের দিনে গড় আয় ২৫ টাকা। এ কারণে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী এসব পরিবারের লোকজনের পক্ষে কোনোভাবেই নিত্যদিনের খাবার যোগানোর পর শীতবস্ত্র কেনার সামর্থ্য থাকে না। পরিণতিতে তারা শীত নিবারনের জন্য চট, ছালা, খড়ের লেপ ব্যবহারসহ সারারাত ধরে অগ্নিকুণ্ড ব্যবহার করছে। একদিকে প্রচণ্ড শীত, অন্যদিকে কনকনে বাতাসে শীতের তীব্রতা বহু গুণে বাড়িয়ে দিয়েছে।
সরেজমিনে আজ বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে রংপুরের কাউনিয়ার তিস্তাকূলবর্তী বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শীতে অভাবী মানুষের জীবন বাঁচানো দায় হয়ে পড়েছে। গরম কাপড় না থাকায় চরাঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ খড়-কুটো সংগ্রহ করছে। শীত নিবারনে রাতে তারা আগুন জ্বালিয়ে চেষ্টা করছে শরীরের উষ্ণতা ফিরিয়ে আনার।
দিনাজপুর গত এক সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৪ ডিগ্রী রেকর্ড করা হয়েছে। তখন তাপমাত্র ৬ থেকে ৮ ডিগ্রিতে নেমে আসতে পারে। ঠাণ্ডার তীব্রতা বেড়েছে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জেলা মৌলভীবাজারেও।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, রাজধানীতে সূর্যের দেখা মিলছে না বললেই চলে। এমন অবস্থা চলবে আরো দুই দিন। স্থান ভেদে ২১ ও ২২ ডিসেম্বরের দিকে ঠাণ্ডা অনুভূতি কমে আসবে। এরপর আসতে পারে নিম্নচাপ। এ ছাড়া ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ দেখা দিতে পারে মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা) ধরনের শৈত্যপ্রবাহ।
- See more at: http://www.dailyjanakantha.com/details/article/468184/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A7%AD%E0%A7%A8-%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE#sthash.QLPqdX4D.dpufকনকনে ঠাণ্ডা রাজধানীসহ সারা দেশে । আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী ৭২ ঘণ্টায় ঢাকার তাপমাত্রা আরও ১ থেকে ২ ডিগ্রি কমবে। আর ঘন কুয়াশায় ঢেকে যাবে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
এদিকে, প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চল। ধীরে ধীরে কমছে তাপমাত্রা। সাথে কনকনে হিমেল হাওয়া। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে চারপাশ।
ডিসেম্বরের মাঝামাঝি এসে পুরো উত্তরাঞ্চলজুড়েই এখন শীতের দাপট। গত কয়েকদিন এমনই আবহাওয়া বিরাজ করছে কুড়িগ্রামে। দেশের সবচেয়ে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা বাড়িয়েছে ঝিরঝিরে বৃষ্টি। গত দুদিন ধরে রংপুর অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বেড়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের অভাবি মানুষের শীত নিবারণে অগ্নিকুণ্ডই একমাত্র ভরসা হয়ে।
শীত জেঁকে বসায় রংপুরের পাঁচ জেলায় প্রায় ১২ লাখ মানুষ এর শিকার। দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী এসব মানুষের অধিকাংশই ভাসমান-যাদের কোনো শীতবস্ত্র নেই।
সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, প্রায় এক যুগ আগে উত্তর জনপদের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিহীন ও অতিদরিদ্র পরিবারের যে জরিপ চালানো হয় তাতে দেখা গেছে, খুব শীতের সময় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি পরিবারের দিনে গড় আয় ২৫ টাকা। এ কারণে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী এসব পরিবারের লোকজনের পক্ষে কোনোভাবেই নিত্যদিনের খাবার যোগানোর পর শীতবস্ত্র কেনার সামর্থ্য থাকে না। পরিণতিতে তারা শীত নিবারনের জন্য চট, ছালা, খড়ের লেপ ব্যবহারসহ সারারাত ধরে অগ্নিকুণ্ড ব্যবহার করছে। একদিকে প্রচণ্ড শীত, অন্যদিকে কনকনে বাতাসে শীতের তীব্রতা বহু গুণে বাড়িয়ে দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে রংপুরের কাউনিয়ার তিস্তাকূলবর্তী বিভিন্ন এলাকায় দেখা যায়, শীতে অভাবী মানুষের জীবন বাঁচানো দায় হয়ে পড়েছে। গরম কাপড় না থাকায় চরাঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ খড়-কুটো সংগ্রহ করছে। শীত নিবারনে রাতে তারা আগুন জ্বালিয়ে চেষ্টা করছে শরীরের উষ্ণতা ফিরিয়ে আনার।
দিনাজপুর গত এক সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৪ ডিগ্রী রেকর্ড করা হয়েছে। তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রিতে নেমে আসতে পারে। ঠাণ্ডার তীব্রতা বেড়েছে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জেলা মৌলভীবাজারেও।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, রাজধানীতে সূর্যের দেখা মিলছে না বললেই চলে। এমন অবস্থা চলবে আরো দুই দিন। স্থান ভেদে ২১ ও ২২ ডিসেম্বরের দিকে ঠাণ্ডা অনুভূতি কমে আসবে। এরপর আসতে পারে নিম্নচাপ। এ ছাড়া ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ দেখা দিতে পারে মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা) ধরনের শৈত্যপ্রবাহ।
- অনন্ত জলিলের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ!
- হিরোর ৪৪০ সিসির হাঙ্ক বাইক প্রযুক্তিতেও সেরা
- দোরগোড়ায় শীত, প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
- প্রবাসীরা ভোট দেবেন ২০ দিন আগে
- ডলারের সিংহাসন কি নড়বড়ে?
- ছয় মিনিটেই শেষ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিট
- ছেলের জন্য দোয়া চাইলেন মা সুচন্দা
- নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া মানে আমাদের সর্বনাশ: ফখরুল
- ফ্রিজে ডিম কতদিন ভালো থাকে?
- মোবাইলে ছবি এডিটের সেরা অ্যাপ যেগুলো
- সর্দি-কাশি থেকে দূরে থাকতে পাতে থাকুক এই ১০ খাবার
- কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের শিক্ষকরা, সারাদেশে ক্লাস বন্ধ
- জলবায়ু সচেতন স্থাপত্যে গুরুত্বারোপ মেরিনা তাবাসসুমের
- গ্রিন জেমস্ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বিজ্ঞান মেলায় উদ্ভাবনী প্রকল্প
- যৌন হয়রানির অভিযোগ জাহানারার, তদন্তে বিসিবি
- শীতের আগে নিজের যত্নে যা করবেন
- পাখির খাদ্যের আড়ালে পাকিস্তান থেকে এলো ২৫ হাজার কেজি মাদক
- ৫ ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকরা যেভাবে টাকা ফেরত পাবেন
- ২০২৬ সালে সরকারি ছুটি ২৮ দিন
- বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে টনের টন সোনা রাখে?
- সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আর নেই
- যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি সোমা সাইদ
- শিগগিরই অবসর নেবো, সেদিন কাঁদবোও: রোনালদো
- যাকে ভয় পেতেন, তার নায়িকা মৌ খান
- অ্যাপল–স্যামসাং নয়, সেরা ক্যামেরা কোন ফোনগুলোর
- প্রথম মেট্রোরেল প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ল
- এইচএসসি পাসে ২০০ এসআর নেবে আবুল খায়ের গ্রুপ
- সেন্টমার্টিন ভ্রমণের নতুন ওয়েবসাইট
- ইতিহাসের প্রথম নির্বাচন: কবে ও কোথায়?
- ওমর সানীকে ‘স্যরি’ বললেন মৌসুমী
- বিএনপি জিতলে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন?
- ইতিহাসের প্রথম নির্বাচন: কবে ও কোথায়?
- যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি সোমা সাইদ
- মোবাইলে ছবি এডিটের সেরা অ্যাপ যেগুলো
- ওমর সানীকে ‘স্যরি’ বললেন মৌসুমী
- যৌন হয়রানির অভিযোগ জাহানারার, তদন্তে বিসিবি
- শীতের আগে নিজের যত্নে যা করবেন
- নাসীরুদ্দীনের বিরুদ্ধে যুবদলের নয়নের মামলা, তদন্তে ডিবি
- জলবায়ু সচেতন স্থাপত্যে গুরুত্বারোপ মেরিনা তাবাসসুমের
- প্রবাসীরা ভোট দেবেন ২০ দিন আগে
- এক চামচ অলিভ অয়েলেই সমাধান
- ২০২৬ সালে সরকারি ছুটি ২৮ দিন
- যারা পেলেন বিএনপির মনোনয়ন [তালিকাসহ]
- শিগগিরই অবসর নেবো, সেদিন কাঁদবোও: রোনালদো
- পাখির খাদ্যের আড়ালে পাকিস্তান থেকে এলো ২৫ হাজার কেজি মাদক
- যাকে ভয় পেতেন, তার নায়িকা মৌ খান
- ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ
- সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আর নেই
- এইচএসসি পাসে ২০০ এসআর নেবে আবুল খায়ের গ্রুপ
- ব্যালটে মামদানির নাম দুইবার, জেতানোর চক্রান্ত বলছেন মাস্ক




