বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারির ভাষণে দেশ পরিচালনার সব নির্দেশনা ছিল
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ২১:৫০ ১০ জানুয়ারি ২০২১

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে স্বাধীন দেশে ফিরে রেসকোর্সের ময়দানে দেয়া জাতির পিতার ভাষণে একটি স্বাধীন দেশ পরিচালনার সবরকম দিক-নির্দেশনা ছিল।
তিনি বলেন, ‘ঢাকায় এসেই জাতির জনক রেসকোর্সের ময়দানে ছুটে যান। এরপর সেখানে যে ভাষণটি দেন তাতে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচালনার সবরকম দিক নির্দেশনা ছিল। অথচ হাতে কোনও কাগজ ছিল না, নিজে থেকেই বলেছেন।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভার সভাপতিত্বকালে দেয়া ভাষণে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে ভার্চুয়ালি সভায় অংশগ্রহণ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, একজন মানুষ একটি জাতির প্রতি কতটা নিবেদিত হলে, মানুষকে কতখানি ভালোবাসলে এমন আত্মত্যাগ করতে পারে। তা জানতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ আমাদের নতুন প্রজন্মের ৭ মার্চের ভাষণ এবং ১০ জানুয়ারির ভাষণ বারবার শোনা উচিত। তাহলেই রাজনীতি করার একটা প্রেরণা এবং দিক নির্দেশনা সবাই পাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে মানুষের জন্য জাতির পিতা আজীবন ত্যাগ এবং সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করেছেন তার স্বাধীন দেশে সেই জনগণের মাঝে তিনি ফিরে আসেন এবং এসেই যে মানুষকে ভালোবাসতেন রেসকোর্সের ময়দানে সেই মানুষের কাছেই ছুটে গিয়েছিলেন।
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, জাতির পিতার পাকিস্তানি কারাগারে থেকে ৪০ পাউন্ড ওজন কমে যায়। তবু, মুক্তি পেয়ে তিনি সেই জীর্ণ শীর্ণ দেহ নিয়েই লন্ডন চলে যান এবং প্রধানমন্ত্রী হিথের সঙ্গে বৈঠক করেন, সংবাদ সম্মেলন করেন এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে সাক্ষাত করেন। সেখান থেকে তিনি দিল্লি হয়ে দেশে ফেরেন। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তার সাক্ষাত হয়। সেখানেও জাতির জনক জনগণের সামনে বক্তৃতা দেন। এরপর ঢাকায় এসেই রেসকোর্সের ময়দানে ছুটে যান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেই ভাষণে বন্ধু প্রতীম দেশ যারা সহযোগিতা করেছে তাদের প্রতি যেমন কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন, তেমনি দেশের মানুষের প্রতি পাকিস্তানি বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতনের কথা ও তিনি তুলে ধরেছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের একটাই চিন্তা যে জাতির জন্য আমাদের মহান নেতা জীবন দিয়ে গেছেন সেই জাতির কল্যাণ করা। তাদের জীবন সুন্দর করা। আর সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দেশকে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ থেকে মুক্ত রেখে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলবো-জাতির পিতার এই প্রত্যাবর্তন দিবসে এটাই আমাদের প্রতিজ্ঞা।
তিনি বলেন, এ জাতি বিশ্বে মাথা উঁচু করে চলবে। এ জাতিকে যারা ব্যর্থ করতে চেয়েছিল আজকে তারাই ব্যর্থ। আজকে বাংলাদেশ সারাবিশ্বে স্বাধীন দেশ হিসেবে যে মর্যাদা পেয়েছে তা ধরে রেখে আমরা বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাব।
বাঙালির চিরায়ত ইতিহাসের প্রসঙ্গ টেনে সরকার প্রধান বলেন, এদেশের ভূমিপুত্র হিসেবে একমাত্র জাতির পিতাই প্রথম দেশের শাসনভার হাতে নিয়েছিলেন। তার আগে যারাই ক্ষমতায় ছিলেন তাদের কারো জন্ম এদেশে ছিল না।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা ব্রিটিশ আমল থেকে চলে আসা শাসন ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করে একে গণমুখী করার জন্যই দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দেন। সেটা যদি করে যেতে পারতেন তাহলে মাত্র ৫ বছরেই ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠতে পারতো। তাতে কোনও সন্দেহ নেই। কারণ, আজকে দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে দেখি সমস্ত কাজের ভিত্তিটাই তিনি তৈরি করে দিয়ে গেছেন। মাত্র সাড়ে ৩ বছরের শাসনামলে জাতির পিতা এত আইন, এত নীতিমালা কিভাবে করে যান সেটা একটা বিস্ময় বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
প্রারম্ভিক বক্তৃতা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, রমেশ চন্দ্র সেন ও আব্দুল মতিন খসরু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল ও এস এম কামাল হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর এবং ডা. রোকেয়া সুলতানা বক্তৃতা করেন।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর এবং দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও আবু আহমেদ মান্নাফি এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কোচি ও হুমায়ুন কবির বক্তৃতা করেন।
দলের প্রচার সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ গণভবন থেকে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ কোনও দিন আত্মনির্ভর হয়ে মাথা তুলে নিজের পায়ে দাঁড়াক সেটা স্বাধীনতা বিরোধীরা চায়নি বলে জাতির পিতাকে শুধু হত্যাই করেনি, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সব আদর্শকে বিচ্যূত করেছিল।
তিনি বলেন, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তারা দেশের সঠিক ইতিহাস জানতে দেয়নি, বিজয়ী জাতি হিসেবে আমাদের যে গর্ব করার মতো অনেক কিছু রয়েছে। সেই কথাটা অনেকেই জানতেই পারেনি। ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছিল। শুধু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরেই সবাই ইতিহাসটা আস্তে আস্তে জানতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের যে নতুন প্রজন্ম তাদের আগ্রহ জন্মেছে দেশের ইতিহাস জানার বিষয়ে সেটাই সবচেয়ে আশার বিষয়। আজকের এ করোনাভাইরাস আমাদের অগ্রযাত্রাকে কিছুটা হলেও ব্যাহত করেছে, এতে কোনও সন্দেহ নেই। আমরা মুজিববর্ষ উদযাপন করছি এবং আর কিছুদিন পর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী আমরা উদযাপন করবো। জাতির পিতা ২৬ মার্চ স্বাধীনতার যে ঘোষণা দিয়েছিলেন সেই ৫০ বছর পূর্তিই আমরা উদযাপন করবো।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের জন্য যেভাবে কাজ করার কথা সেভাবে করতে পারছি না। কিন্তু আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যে জাতির জন্য জাতির পিতা এত ত্যাগ স্বীকার করে গেছেন সেই দেশের সব মানুষের একটা ঠিকানা, অর্থাৎ গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষকে আমরা ঘর করে দেব।
প্রধানমন্ত্রী এসময় মুজিববর্ষ হিসেবে তার সরকারের গৃহীত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, শ্রমিক লীগ যুব মহিলা লীগসহ আমাদের যত সংগঠন রয়েছে প্রত্যেককে আমি অনুরোধ করবো আপনারা বাড়ির পাশের গৃহহীন, ভূমিহীন নিঃস্ব মানুষটির কথা জানাবেন। আমরা তাদের ঘর করে দেব।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ জাতির পিতার সংগঠন। জনগণের সেবা করার জন্যই এ সংগঠন সৃষ্টি। এ সরকারও জনগণের সেবক। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হয়তো আমরা ঘটা করে উদযাপন করতে পারিনি। কিন্তু, আমরা দেশের মানুষের সেবা করেই সেটা উদযাপন করবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
তিনি বলেন, শিগগির ৪৬ হাজার মানুষকে আমরা ঘর দেব এবং ৭৬ হাজার মানুষের ঘর তৈরি হচ্ছে। কত লোক গৃহহীন রয়েছে তাদের তালিকা করে আমরা ঘর করে দিতে চাই।
সরকার প্রধান দৃঢ় কন্ঠে বলেন, ‘একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে যাবে। প্রতিটি ঘর আমরা আলোকিত করবো। চিকিৎসা সেবাকেও আমরা মানুষের দোরগোড়ায় দিয়েছি।
তিনি এসময় করোনা ভ্যাকসিন দেশে আনার বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান পুণর্ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাভাইরাসের জন্য ইতোমধ্যে ভ্যাকসিন ক্রয় করার সব ব্যবস্থা আমরা করেছি। ইনশাল্লাহ এসে যাবে। তারপরেও বলবো সবাইকে স্বাস্থ্য সুরক্ষাবিধি মেনে চলতে হবে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে নিজেকে এবং অন্যকেও রক্ষা করতে হবে।’
তিনি বলেন, যতই ভ্যাকসিন আনি না কেন, মাস্ক পরা, হাত ধোয়া, রোদে থাকা, ভিটামিন ডি এবং সি’র ঘাটতি পূরণ করা প্রভৃতি বিষয়গুলো কিন্তু মেনে চলতে হবে। আর এটা মেনেই আমরা করোনাভাইাসকে কিছুটা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পেরেছি।
গত বছরের মার্চ মাসে বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের ঊর্ধ্বগতির বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আবারো হয়তো সেই সময় একটা ধাক্কা দিতে পারে।’
সবশেষে শেখ হাসিনা বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের এ দিনে পাকিস্তানের কারগার থেকে মুক্ত হয়ে তার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন। আর এর মাধ্যমেই ’৭১ মুক্তিযুদ্ধের বিজয় পূর্ণতা লাভ করে।
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- করোনা টিকা শিগগির পাবে জনগণ : রাষ্ট্রপতি
- জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে র্যাবের হটলাইন
- প্রথম লালকার্ড দেখলেন মেসি, বার্সাকে হারিয়ে সুপার কাপ বিলবাও’র
- ভ্যাকসিন নিয়েও নোংরা রাজনীতি!
- গোটা যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প সমর্থকদের সশস্ত্র মহড়া
- ছাদ-বারান্দায় বাগান করার কার্যকরী উপায়
- বরুণ-নাতাশার বিয়ের দিনক্ষণ চূড়ান্ত!
- ফেব্রুয়ারির শুরুতে মুক্তিযোদ্ধাদের খসড়া তালিকা, চূড়ান্ত মার্চে
- সিরামের টিকা আসছে ২৫-২৬ জানুয়ারি
- মেঘনার চরে সয়াবিন উৎপাদনের নতুন সম্ভাবনা
- একাদশ সংসদের ১১তম অধিবেশন আজ
- ১০ বছরে ১০ লাখ ৫০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ বেড়েছে
- বাসাতেই বানান মজাদার চিকেন ফিঙ্গার, রইল রেসিপি
- হুইলচেয়ারে আকাশচুম্বী অট্টালিকায় চড়লেন পঙ্গু
- সুখের ছাড়পত্র
- বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের স্পন্সর লাভেলো
- সিনেমা হলের জন্য ১০০০ কোটি টাকার তহবিল
- মুসলিম দেশগুলোর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবেন বাইডেন
- অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ
- এ বছরেই ৯০ শতাংশ সরকারি সেবা ডিজিটালাইজড
- নভেল করোনাভাইরাস
শিগগির গতি পাচ্ছে না অর্থনীতি - সোমবার একাদশ অধিবেশন
জাতীয় সংসদের অধিবেশন ঘিরে ডিএমপির বিধিনিষেধ - আজ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯ প্রদান
- পৌর নির্বাচনে কে কোথায় জিতলেন
- শীতে শুষ্কতা থেকে বাঁচার ৫ টোটকা
- বিপুল ভোটে জয়ী কাদের মির্জা
- উইন্ডিজের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের বাংলাদেশ দল ঘোষণা, নতুন মুখ ৩
- নকশী কাঁথার নকশায় ডিজিটাল ছোঁয়া
- ভারতে করোনা টিকাদান শুরু
- সুখের ছাড়পত্র
- কোহলি-আনুশকার ঘরে এলো কন্যা সন্তান
- পিকে হালদারের সেই বান্ধবী ৩ দিনের রিমান্ডে
- ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে মাঠপর্যায়ে টিকাদান শুরু
- অনিয়ন্ত্রিত-অনিরাপদ কীটনাশক
বাড়ছে কৃষকদের মধ্যে ক্যান্সার প্রকোপ - ফেব্রুয়ারিতে অক্সফোর্ডের টিকা আনবে বেক্সিমকো
- আঞ্জনির ব্যথায় চোখ খুলতে পারছেন না, কী করবেন?
- ৪৮ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের টাইম স্কেলের মামলা নিষ্পত্তির নির্দেশ
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত
- সুস্থ থাকতে বই পড়ুন
- বিশ্বে ১ দিনে করোনায় ১৫ হাজার প্রাণহানি
- ২৬ জানুয়ারি থেকে ভ্যাকসিন নিবন্ধন শুরু
- শেয়ারবাজারে উত্থান: সূচক অতিক্রম করল ৫৮০০ পয়েন্ট
- বঙ্গবন্ধুর বায়োপিকে চঞ্চল চৌধুরী
- এ বছরেই ৯০ শতাংশ সরকারি সেবা ডিজিটালাইজড
- নিখিল-নুসরাতের সংসার ভাঙছে, নেপথ্যে যশ!
- টিকা পেতে যেভাবে নিবন্ধন করতে হবে
- সুগন্ধির সংস্কৃতি-ইতিহাস
- অলসতা দূর করার সহজ উপায়
- সোমবার একাদশ অধিবেশন
জাতীয় সংসদের অধিবেশন ঘিরে ডিএমপির বিধিনিষেধ