আয়ের কতটা সঞ্চয় করা উচিত, কোন কোন উপায়ে করবেন?
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ২২:০৮ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
বাংলাদেশে গেল কয়েক সপ্তাহে ডাকঘরে সঞ্চয়ের ওপর সরকারের সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এরপর সঞ্চয়ের মাধ্যম হিসেবে কোনটি বেশি মুনাফা আনবে কিংবা কোন খাতে লাভ কমে যাবে না, তা নিয়ে নতুন করে ভাবনা চিন্তা শুরু হয়েছে।
যদিও ১৯ ফেব্রুয়ারি সরকার ওই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে। কিন্তু দেশে এখন কোন কোন মাধ্যমে সঞ্চয় করতে পারেন একজন নাগরিক? আর উপার্জন আছে এমন একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের আয়ের ঠিক শতাংশ সঞ্চয় করা উচিত?
আয়ের কতটা সঞ্চয় করা উচিত
সাধারণত একজন মানুষের আয়ের কত শতাংশ সঞ্চয় করা উচিত তা নির্ভর করে, তার আয় এবং অবশ্যম্ভাবী ব্যয়ের ওপর। অর্থনীতির সাধারণ হিসাব হচ্ছে, একজন মানুষের আয়ের এক চতুর্থাংশ অর্থাৎ ২০-২৫ শতাংশ অর্থ যদি কেউ নিয়মিত সঞ্চয়ের অভ্যাস করতে পারেন, তা হলে অবসর পরবর্তী জীবনে অভাবের মধ্যে পড়তে হবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা বলেন, সমাজের প্রচলিত প্যাটার্ন হচ্ছে মধ্য আয়ের মানুষেরা বেশি সঞ্চয় করেন। সম্পূর্ণ বিপরীত কারণে নিম্ন ও উচ্চ আয়ের মানুষের সঞ্চয় তুলনামূলক কম হয়। উচ্চ আয়ের মানুষের খরচ ও বিনিয়োগের হার বেশি বলে সঞ্চয় কম। আর নিম্ন আয়ের মানুষের দৈনন্দিন জীবনধারণই একটা চ্যালেঞ্জ।
তিনি বলছেন, ব্যক্তির সঞ্চয়ের হার নির্ভর করে মানুষের আয়-ব্যয়ের ওঠানামার ওপর। ফলে বিশেষ কোনও খাতের প্রদেয় সুযোগ সুবিধার ওপর হুট করে মানুষ সিদ্ধান্ত কম নেয়।
কোন কোন মাধ্যমে সঞ্চয় করা যায় বাংলাদেশে
যেসব মাধ্যমে বাংলাদেশে একজন নাগরিক সঞ্চয় করতে পারেন, সেগুলোর মধ্যে ব্যাংক, সরকারি বন্ড, পুঁজিবাজার, মিউচুয়্যাল ফান্ড, স্বর্ণর, জমি ও অ্যাপার্টমেন্ট বহুল প্রচলিত।
গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন মনে করেন, এখনো যেসব সঞ্চয় মাধ্যমে সরকার নিজে কাজ করছে, সেসব খাতে মানুষের আস্থা সবচেয়ে বেশি। এজন্য ব্যাংকের পাশাপাশি মানুষ সঞ্চয়পত্র এবং জমি কেনে ভবিষ্যতের নির্ভরতা হিসেবে।
ব্যাংক
বাংলাদেশে সঞ্চয়ের জন্য সবচেয়ে প্রচলিত হচ্ছে ব্যাংক ব্যবস্থা। এর পেছনে প্রধান কারণ হচ্ছে, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ব্যাংকের নেটওয়ার্ক রয়েছে। গত এক দশকে বাংলাদেশে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সংখ্যা প্রায় তিনগুণ বেড়েছে। ব্যাংকে কয়েক রকম সঞ্চয় স্কিম আছে। এর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী ডিপোজিট পেনশন স্কিম (ডিপিএস), ফিক্সড ডিপোজিট (এফডিআর) মাধ্যমে টাকা জমা রাখতে পারেন। এর বাইরে সঞ্চয়ী হিসাবে টাকা রাখলেও পেতে পারেন একটি নির্দিষ্ট মুনাফা।
কোনও কোনও ব্যাংকে পাঁচ বা ছয় বছরের ব্যবধানে আমানত দ্বিগুণ হওয়ার অর্থাৎ ডাবল রিটার্ন স্কিম চালু আছে। অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের সাবেক চেয়ারম্যান এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, বাংলাদেশে গত ৪৮ বছরে কোনও ব্যাংক দেউলিয়া ঘোষণা হয়নি। এটা ব্যাংকের ওপর মানুষের ভরসার বড় কারণ। যদিও বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে কয়েকটি ব্যাংক আর্থিক দুরবস্থার মধ্যে পড়েছে। তবে যখনি কিছু ব্যাংকের অবস্থা খারাপ হয়েছে সরকার অর্থ সহায়তা দিয়ে সেগুলোকে 'বেইলআউট' করার চেষ্টা করেছে।
তিনি জানান, এ মূহুর্তে বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে ডিপিএসে গড়ে আট থেকে নয় শতাংশ সুদ দিয়ে থাকে। এফডিআর ও ডাবল রিটার্ন স্কিমের ওপর গড়ে ব্যাংক ভেদে ছয় থেকে সাড়ে ছয় শতাংশ সুদ প্রদান করা হয়। দুয়েকটি ব্যাংক একটু বেশি দিলেও এটাই গড় হিসাব।
গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো গ্রাহককে প্রদেয় সুদের হার কমিয়ে দিয়েছে। যদিও একে ঝুঁকি মনে করেন না বিশ্লেষকেরা। কিন্তু সুদের হার কমে যাওয়া, মূল্যস্ফীতি এবং অন্যান্য কর পরিশোধের পর সঞ্চয়ের ওপর কতটা লাভ থাকে-সেই প্রশ্ন রয়েছে।
ধরা যাক, একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা এফডিআর করেছেন। মেয়াদ পূর্তির পর তার ১০৬ টাকা পাওয়ার কথা। কিন্তু পাঁচ বছর পর মুনাফাসহ যে অর্থ তিনি পাবেন। মূল্যস্ফীতির কারণে সে অর্থের মূল্য প্রত্যাশিত অবস্থায় নাও থাকতে পারে।
সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য সরকারি বন্ড
বাংলাদেশে আরেকটি জনপ্রিয় সঞ্চয় মাধ্যম হচ্ছে সঞ্চয়পত্র, প্রাইজবন্ড ও অন্যান্য সরকারি বন্ড। জাতীয় সঞ্চয় ব্যুরো, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ তফসিলি ব্যাংকসমূহ এবং ডাকঘর থেকে সঞ্চয়পত্রসহ অন্যান্য বন্ড কেনা এবং মেয়াদ শেষে ভাঙানো যায়।
চার ধরনের সঞ্চয়পত্র পাওয়া যায় বাজারে-পরিবার সঞ্চয়পত্র, পাঁচ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, পেনশনার সঞ্চয়পত্র এবং তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র। মেয়াদান্তে সঞ্চয়পত্রের ওপর এখন ১১ শতাংশ থেকে ১১.৭৬ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা পাওয়া যায়। বিশ্লেষকেরা মনে করেন, ব্যাংকে সঞ্চয়ের ওপর সুদের হার কমে যাওয়ায় সাধারণ মানুষ সঞ্চয়পত্রের দিকে ঝুকেছে।
পুঁজিবাজার
পৃথিবীর অনেক দেশে মানুষ পুঁজিবাজারে সঞ্চয় করেন। বাংলাদেশেও পুঁজিবাজারে অর্থ লগ্নি করেন অনেক মানুষ। কিন্তু তার মধ্যে সঞ্চয় হিসাবে পুঁজিবাজারে অর্থ রাখতে যাওয়ার মানুষের সংখ্যা কম।
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে অর্থ লেনদেনের যে ধরণ ও ব্যবস্থাপনা; তাতে এর ওপর সাধারণ মানুষের আস্থা কিছুটা কম। যে কারণে হয়ত সঞ্চয় হিসেবে অর্থ গচ্ছিত রাখতে চান না সেখানে অনেকে। এ প্রসঙ্গে গত দুই দশকে বড় দুইটি শেয়ার মার্কেট কেলেঙ্কারির উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, অনেকে সর্বস্বান্ত হয়েছেন সেসময়। সেটা নেতিবাচক উদাহরণ তৈরি করেছে।
স্বর্ণ
পৃথিবীর অনেক দেশেই মানুষ স্বর্ণে বিনিয়োগ করেন। বাংলাদেশেও অনেকে স্বর্ণের মুদ্রা বা তাল কিনে রাখেন। তবে এটি খুব প্রচলিত নয় সঞ্চয়ের মাধ্যম হিসেবে। এক্ষেত্রে সাধারণ ধারণা হচ্ছে স্বর্ণের দাম আন্তর্জাতিক বাজার অনুযায়ী নির্ধারণ হয়। গত কয়েক বছর ধরে স্বর্ণের দাম বাড়তির দিকে। কিন্তু এক্ষেত্রে ঝুঁকিটা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক বাজারে দর পতন ঘটলে সঞ্চিত স্বর্ণের দাম কমে যাবে।
মিউচুয়াল ফান্ড
বাংলাদেশে মিউচুয়াল ফান্ড খুব অল্প প্রচলিত একটি সঞ্চয় মাধ্যম। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফান্ড ম্যানেজারের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়। এতে গ্রাহক কোনও প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কেনার মতো কোনও কোম্পানির ইউনিট কিনবেন। বছর শেষে মুনাফা পাবেন।
অর্থাৎ ফান্ড ম্যানেজার অন্য কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা করেন। প্রাপ্ত মুনাফা ইউনিট হোল্ডারদের সঙ্গে ভাগাভাগি করবে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে একজন গ্রাহক বছরে ১০-১৫ শতাংশ পর্যন্ত কর রেয়াত পেতে পারেন। বাংলাদেশ এ মূহুর্তে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ড রয়েছে প্রায় ৪০টি।
জমি ও ফ্ল্যাট
জমি সবসময়ই সঞ্চয় ও বিনিয়োগের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়ে এসেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে জমির সংকট রয়েছে বাংলাদেশে। যে কারণে জমির দাম ক্রমে বেড়েই চলেছে। তবে অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, দেশে গত কয়েক বছর ধরে জমির দাম সেই অর্থে বাড়েনি। আবার কেবল মাথা গোঁজার ঠাই হিসেবে নয়, সঞ্চয় হিসেবেও অনেকে অ্যাপার্টমেন্ট বা ফ্ল্যাট কেনে মানুষ।
বাড়িতে সঞ্চয়
আপনি যদি কোথাও অর্থ রাখতে ভরসা না পান, তা হলে বাড়িতে রাখতে পারেন। কিন্তু ঝুঁকি হচ্ছে ফি বছর মূল্যস্ফীতির সঙ্গে আপনার টাকার মূল্য ক্রমে কমতে থাকবে। কোনও কোনও টাকার নোট বা মুদ্রা বাতিলও হয়ে যেতে পারে সময়ের সঙ্গে।
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনা দিলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
- ইসরায়েলকে কড়া হুঁশিয়ারি ইরানের
- তীব্র গরমে এসি বিক্রির হিড়িক: কেনার আগে যেসব বিষয় মনে রাখবেন
- নির্দেশনা মানছেন না চালের মিল মালিকরা
- ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পদ্মশ্রী পদক নিলেন বন্যা
- সব ধরনের ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে
- সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক
- এই গরমে আইসক্রিম তৈরির সহজ রেসিপি
- তুলতুলে রসমালাই বানাবেন যেভাবে
- ইউটিউব দেখে পেঁয়াজ চাষে সফল শিক্ষার্থী মুনিরুল
- ছিনতাই থেকে মুক্তি: জাহাজে যা ঘটেছিল সাক্ষাৎকারে সব জানালেন নাবিক
- অসহ্য গরমে সুস্থ থাকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস
- বিশ্বের যেসব অঞ্চলে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির বেশি
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের সংশোধিত ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৪৬ হাজার
- গরমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেসব পরামর্শ দিলেন চিফ হিট অফিসার
- হজযাত্রীদের লাগবে যে পরীক্ষার রিপোর্ট
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত: প্রধানমন্ত্রী
- হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচতে যা করবেন
- একদিনেই হিটস্ট্রোকে ৫ জনের মৃত্যু
- ইসরায়েলি অস্ত্র আমাদের বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বোরকা পরে গেলে ডিসকাউন্ট চাই: বুবলী
- সাবমেরিন ক্যাবল বিচ্ছিন্ন, ইন্টারনেটে ধীরগতি
- ঢাকায় ঈদ পুনর্মিলনী
ক্রীড়া-শিল্প-সংস্কৃতির উৎকর্ষে মডার্ণ পাইথিয়ান গেমস - প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকবেন যেভাবে
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: পাক-ভারত ম্যাচের পিচ নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে
- দেশিয় খেলাকে সমান সুযোগ দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- সহসাই থামছে না তীব্র তাপপ্রবাহ
- ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করছে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসগুলো
- মিশা-ডিপজলকে মালা পরিয়ে বরণ করলেন নিপুন
- দেশে নিবন্ধিত নিউজ পোর্টালের সংখ্যা ২১৩: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ঢাকায় ঈদ পুনর্মিলনী
ক্রীড়া-শিল্প-সংস্কৃতির উৎকর্ষে মডার্ণ পাইথিয়ান গেমস - গরমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেসব পরামর্শ দিলেন চিফ হিট অফিসার
- গুলশানে চুলোচুলি করা সেই ৩ নারী গ্রেপ্তার
- ৬ টাকার ডিম নিলামে তুলে সোয়া দুই লাখ সংগ্রহ মসজিদের
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের শূন্য পদ দ্রুত পূরণের নির্দেশ
- যেভাবে তাপকে পরাস্ত করে গ্রীষ্মেও ঠান্ডা থাকা যায়
- সালমানকে মারবেন না, এখনও সংসার হয়নি, কান্নায় ভেঙে পড়লেন রাখি
- লেবুপানি খাবেন যে কারণে
- ইউটিউব দেখে পেঁয়াজ চাষে সফল শিক্ষার্থী মুনিরুল
- হরমুজ প্রণালী বন্ধের হুমকি ইরানের, উদ্বিগ্ন পুরো বিশ্ব
- তীব্র গরমে সুস্থ থাকতে যে ৭ খাবার খাবেন
- গরিবদের জন্য চার চাকা আনলো পিয়াজ্জিয়ো
- প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকবেন যেভাবে
- মিয়ানমার বাহিনীর আরও ৪৬ সদস্য বাংলাদেশে ঢুকে পড়লো
- তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে স্কুল-কলেজ ৭ দিন বন্ধ
- সাবমেরিন ক্যাবল বিচ্ছিন্ন, ইন্টারনেটে ধীরগতি
- বার্সাকে কাঁদিয়ে সেমিতে পিএসজি
- নৌকায় চড়ে জরুরি কাজ সারছেন শারজাহবাসী
- প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা করলে প্রেমিকা দায়ী নয়:দিল্লি হাইকোর্ট
- পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি