চাকরি হারানোর ভয় জেঁকে বসেছে গণমাধ্যমে
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ২০:৫৪ ৩১ অক্টোবর ২০১৯
বাংলাদেশের গণমাধ্যমে সংকট গভীর হচ্ছে। এ মাধ্যমে কর্মরত অনেক কর্মীই সেটা স্বীকার করেছেন।সেই প্রেক্ষাপটে চাকরি হারানোর ভীতি তৈরি হয়েছে তাদের। কিন্তু কেন এ সংকট? এ নিয়ে চলছে নানা বিশ্লেষণ।
৬ মাস আগে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ থেকে চাকরি হারিয়েছেন তনুশ্রী রায়। এখনও চাকরি পাননি তিনি। ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সংবাদপত্র কিংবা অনলাইন-বিভিন্ন শাখায় চাকরি খুঁজতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থনৈতিক সংকটের কথা শুনতে হচ্ছে তাকে।
তনুশ্রী যে টেলিভিশনে কাজ করতেন, সেই বেসরকারি চ্যানেলের সংবাদ বিভাগেই বেশি ছাঁটাই করা হয়েছে। গত এপ্রিল মাসে তাকেসহ ৩২ জনকে বিদায় করে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক সমস্যার কথা জানিয়ে টিভি চ্যানেলটির পক্ষ থেকে তাদের পদত্যাগ করতে বলা হয়েছিল। সেটা করতে বাধ্য হয়েছেন তারা। কারণ, চ্যানেল কর্তৃপক্ষ নিজেদের ঘাড়ে দায় রাখেননি।
কয়েকমাস আগে আরেকটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল নিজেদের বার্তা বিভাগই বন্ধ করে দিয়েছে। বেসরকারি রেডিওগুলোরও একই অবস্থা। বেশ কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে সংবাদসহ বিভিন্ন বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে। গত কয়েক মাসে বিভিন্ন সংবাদপত্রেও অনেকে চাকরি হারিয়েছেন। বেশিরভাগ বেসরকারি টেলিভিশনে নিয়মিত বেতনও হচ্ছে না।
বিভিন্ন টেলিভিশনের কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, নিয়মিত বেতন না পাওয়া, চাকরি হারানোর ভয়সহ চরম সংকটে রয়েছেন। তারা বলছেন, শুধু সাংবাদিকরাই নন, গণমাধ্যমে কর্মরত সবার একই অবস্থা।
ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় বিকাশ বেশি হলেও সংকট কেন?
গত দুই দশকে গণমাধ্যমে বেশ পরিবর্তন হয়েছে। এর বড় দিক হচ্ছে বেসরকারি টেলিভিশন-রেডিও'র সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এখন ৩০টি বেসরকারি টেলিভিশন চালু রয়েছে। আরও ১৫টি সম্প্রচারে আসার অপেক্ষায় আছে। ২৬টি বেসরকারি রেডিও চালু রয়েছে। প্রত্যেক জেলায় কমিউনিটি রেডিও তো আছেই।
টেলিভিশন, রেডিও'র লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক পরিচয়ই মুল বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এমন অভিযোগ বেশ জোরালো। বাংলাভিশনের বার্তা বিভাগের প্রধান মোস্তফা ফিরোজ বলেন, ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মালিকদের রাজনৈতিক পরিচয় এবং সরকারি চাপের কারণে এ মাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে না। ফলে মানুষ একেবারে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে বলা যায়।
তিনি বলেন, সরকারের চাপ দেখা যায় না। কিন্তু সেটা দৈত্য বা ভূতের মতো এ মাধ্যমের সবকিছুতেই খড়গ হস্ত চালাচ্ছে। সেজন্য বেসরকারি সব টেলিভিশনের নিউজ, টকশো বা অন্য অনুষ্ঠান - সব একইরকম। কোন টেলিভিশনকে আলাদা করে বৈশিষ্ট্য বের করা মুশকিল হয়ে পড়েছে। ফলে মানুষ চোখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
মোস্তফা ফিরোজের বক্তব্য হচ্ছে, ভালো বা ভিন্ন কিছু না পেয়ে মানুষ ভারতের টেলিভিশনগুলোর প্রতি ঝুঁকেছে। ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যম এখানে জনপ্রিয় হয়েছে। ফলে বিজ্ঞাপনদাতারা ভারতীয় চ্যানেল বা সামাজিক মাধ্যমে যাচ্ছে। আর এ কারণে বাংলাদেশের মিডিয়া অর্থ সংকটে পড়েছে বলে তিনি মনে করেন।
আরেকটি বেসরকারি টেলিভিশনের ঊর্ধ্বতন নারী কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, লাইসেন্স নেয়ার ক্ষেত্রে মালিকদের রাজনৈতিক পরিচয়ই মুল বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেটা সংকটের একটা বড় কারণ।
এমন বক্তব্যের ক্ষেত্রে এ টিভি কর্মকর্তার যুক্তি হচ্ছে, রাজনৈতিক পরিচয়ে লাইসেন্স নেয়ার পর সেই ব্যক্তি অন্য ব্যবসার ঢাল হিসেবে মিডিয়া ব্যবহার করছেন। কিন্তু তাতে বড় বিনিয়োগ না করে এখন কোনওভাবে একটা প্রতিষ্ঠান চালু রাখছেন।
মালিকদের সংগঠনের পক্ষ থেকেও এখনকার সংকটকে স্বীকার করা হয়েছে। এজন্য বিজ্ঞাপনের ছোট বাজারকে দায়ী করা হচ্ছে।
ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীদের অনেকেই অভিযোগ করেছেন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকা এবং সরকারের চাপের কারণে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে না ইলেকট্রনিক মিডিয়া। ফলে এর প্রতি মানুষের আস্থা হারিয়েছে। এছাড়া অর্থ সংকটসহ সব মিলিয়ে ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংকট দিন দিন বেশি গভীর হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন।
তবে সরকার এসব বক্তব্য মানতে রাজি নয়। তাদের পক্ষ থেকে টেলিভিশন রেডিও'র সংখ্যা বৃদ্ধিকেই ইতিবাচক হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে।
প্রিন্ট মিডিয়া কি শক্ত অবস্থান নিয়ে টিকে থাকতে পারবে?
একটি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক বলছেন, নানামুখী চাপের কাছে এখন অনেক ক্ষেত্রেই সমঝোতা করে চলতে হচ্ছে। ফলে সংবাদপত্রের প্রতিও মানুষের বিশ্বাস কমছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ সম্পাদক তাদের মাধ্যমে সংকটের বড় কারণ হিসেবে দেখেন সরকারের চাপকে।
সংবাদপত্রে জড়িতদের অনেকে অভিযোগ করেছেন, সংবাদপত্রে এখনও সরকারি বিজ্ঞাপনকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া এখন সরকারের পক্ষ থেকে চাপ দিয়ে কোনও কোনও পত্রিকায় বড় বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন বন্ধ করার অভিযোগও রয়েছে।
সংবাদপত্রের সঙ্গে জড়িত ঊর্ধ্বতন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের রাজনৈতিক পরিচয়ও একটি বিষয় হয়ে দাঁড়ায় বলে অভিযোগ রয়েছে। সংবাদকর্মীদের অনেকের বক্তব্য হচ্ছে, ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ভিড়ের মাঝেও সংবাদপত্র কিছু আস্থা নিয়ে টিকে ছিল। এখন সামাজিক মাধ্যমের কারণে সংবাদপত্র শিল্প বড় সংকটের মুখে পড়েছে।
কোন ঘটনা ঘটলে মুহূর্তেই মানুষ এখন ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে তা পাচ্ছে। ফলে ২৪ ঘণ্টা অপেক্ষা করে পরদিন গিয়ে সেই সংবাদ দেখার আগ্রহ কমে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিকেও সংবাদমাধ্যমের সংকটের একটা অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা হয়।
ঢাকা থেকে প্রকাশিত পত্রিকাগুলোর মধ্যে কয়টি পত্রিকার কর্মীরা ওয়েজবোর্ড অনুযায়ী বেতন পান? সেই প্রশ্ন অনেকে তোলেন। সেই সংখ্যা নগণ্যই বলা হয়। তবে এবার কয়েক মাস আগেও প্রথম আলো'র মতো অর্থনৈতিকভাবে ভালো অবস্থান থাকা পত্রিকা থেকেও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শাখার বেশ কয়েকজনকে ছাঁটাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। অনেক পত্রিকা থেকেই লোকবল ছাঁটাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। সংবাদপত্রেও একটা চরম সংকট দৃশ্যমান হচ্ছে।
অনলাইনের বিকাশের যুগে এ মাধ্যমও সংকটে পড়েছে
বাংলাদেশের অনলাইনের সঠিক কোনও সংখ্যা নেই। প্রথমবারের মতো এগুলোর নিবন্ধনের জন্য সরকার আবেদনপত্র নিয়েছে। তাতে আড়াই হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়েছে বলে জানা গেছে। এ মাধ্যমের সঙ্গে জড়িতদের অনেকে বলেছেন, হাতেগোনা কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল মানুষের আস্থা পেয়েছে। ফলে তারা ভালো বিজ্ঞাপন পেয়ে লাভবানও হচ্ছে। কিন্তু বেশিরভাগ অনলাইনই এখনও সেভাবে আস্থা অর্জন করতে পারেনি। সেটাই এ মাধ্যমের সংকটের একটা বড় কারণ।
একটি অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক বলেন,অনলাইনেও স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ বা কাজ করার ক্ষেত্রে তাদের হিমশিম খেতে হয়। ফলে তারাও আস্থার সংকটে পড়ছেন। সেজন্য বিজ্ঞাপন যাচ্ছে হাতেগোনা কয়েকটি অনলাইনের কাছে। ফলে বেশিরভাগ অনলাইন পোর্টাল অর্থ সংকটে রয়েছে। এ মাধ্যমেও বড় কয়েকটি অনলাইন থেকে কর্মী ছাঁটাই হয়েছে।
বিজ্ঞাপনের বাজার
টেলিভিশন, রেডিও, পত্রিকা এবং অনলাইন-পুরো গণমাধ্যমই আয়ের মুল উৎস বিজ্ঞাপন নিয়ে নানা অভিযোগ তুলছে। ছোট এ বাজারে এখন অনেক মিডিয়া ভাগ বসাচ্ছে। তাছাড়া বিজ্ঞাপন এখন ভারতেও চলে যাচ্ছে। টেলিভিশনগুলো সাংবাদিকদের একটি সংগঠনের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশ প্রায় ১২০০ কোটি টাকার বিজ্ঞাপনের বাজার। এর মাঝে ৫০০ কোটি টাকার বেশি অর্থে বিজ্ঞাপন ভারতীয় চ্যানেল এবং ইউটিউব, ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে চলে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিই তাদের সংকট গভীর করে তুলছে।
বিশ্লেষকরা কি বলছেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ এবং সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক কাবেরী গায়েন বলেন, বাংলাদেশে বিজ্ঞাপনের বাজার খুবই ছোট। আর গণমাধ্যম বিশ্বাসযোগ্যতার সংকটে পড়ছে-এ দুটি বিষয়ই সত্য। তিনি বলেন, সরকারের সঙ্গে সমঝোতার বিষয় যেমন রয়েছে, একইসঙ্গে গণমাধ্যমকে এখন কর্পোরেট হাউজের সঙ্গেও সমঝোতা করে চলতে হচ্ছে। তবে সামাজিক মাধ্যমের কারণে সারাবিশ্বেই আনুষ্ঠানিক গণমাধ্যমে একটা অস্থিরতা চলছে। কিন্তু,সরকারি কর্মকর্তারা মিডিয়ায় কোনও সংকট তৈরি করছে, সেটা মানতেই রাজি নন তিনি।
সাংবাদিকদের অনেকে বলছেন, বেতন না বাড়া, নিয়মিত বেতন না পাওয়া এবং চাকরি হারানোর ভয়-এসব সংকট অনেক ক্ষেত্রে পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ে কোনও সমাধান পাচ্ছেন না তারা।
- জয়ের পক্ষ নিয়ে সাংবাদিকদের দোষারোপ করলেন অঞ্জনা
- শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড
- হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচবেন যেভাবে
- টাঙ্গাইল শাড়িসহ ১৪ পণ্য পেল জিআই সনদ
- বিশ্ববাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশেও কমছে স্বর্ণের দাম
- ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো যাবে ছবি-ভিডিও-ডকুমেন্ট
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারে ক্লাসের পরিকল্পনা
- এসি নেই? ঘর ঠান্ডা রাখতে যা করবেন
- হিট অ্যালার্ট নিয়ে দুঃসংবাদ
- তীব্র গরমে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে ফিলিপাইনে
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- আব্দুল মোনেম গ্রুপের আমদানি-রপ্তানি স্থগিত ও ব্যাংক হিসাব জব্দ
- এমপি-মন্ত্রীর স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা
- দুই দিনে সোনার দাম কমলো ৫ হাজার ২৭৭ টাকা
- হিটস্ট্রোকের লক্ষণ ও করণীয়
- আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনা দিলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
- ইসরায়েলকে কড়া হুঁশিয়ারি ইরানের
- তীব্র গরমে এসি বিক্রির হিড়িক: কেনার আগে যেসব বিষয় মনে রাখবেন
- নির্দেশনা মানছেন না চালের মিল মালিকরা
- ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পদ্মশ্রী পদক নিলেন বন্যা
- সব ধরনের ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে
- সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক
- এই গরমে আইসক্রিম তৈরির সহজ রেসিপি
- তুলতুলে রসমালাই বানাবেন যেভাবে
- ইউটিউব দেখে পেঁয়াজ চাষে সফল শিক্ষার্থী মুনিরুল
- ছিনতাই থেকে মুক্তি: জাহাজে যা ঘটেছিল সাক্ষাৎকারে সব জানালেন নাবিক
- অসহ্য গরমে সুস্থ থাকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস
- বিশ্বের যেসব অঞ্চলে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির বেশি
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের সংশোধিত ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৪৬ হাজার
- ঢাকায় ঈদ পুনর্মিলনী
ক্রীড়া-শিল্প-সংস্কৃতির উৎকর্ষে মডার্ণ পাইথিয়ান গেমস - গরমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেসব পরামর্শ দিলেন চিফ হিট অফিসার
- লেবুপানি খাবেন যে কারণে
- এসি নেই? ঘর ঠান্ডা রাখতে যা করবেন
- ইউটিউব দেখে পেঁয়াজ চাষে সফল শিক্ষার্থী মুনিরুল
- গরিবদের জন্য চার চাকা আনলো পিয়াজ্জিয়ো
- তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে স্কুল-কলেজ ৭ দিন বন্ধ
- প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকবেন যেভাবে
- সাবমেরিন ক্যাবল বিচ্ছিন্ন, ইন্টারনেটে ধীরগতি
- ইরানে হামলা: নাগরিকদের ইসরায়েল ছাড়তে বললো অস্ট্রেলিয়া
- সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক
- ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করছে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসগুলো
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনা দিলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
- ছিনতাই থেকে মুক্তি: জাহাজে যা ঘটেছিল সাক্ষাৎকারে সব জানালেন নাবিক
- ঢাকায় ভিসা কেন্দ্র খুললো চীন
- দেশে নিবন্ধিত নিউজ পোর্টালের সংখ্যা ২১৩: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- হজযাত্রীদের লাগবে যে পরীক্ষার রিপোর্ট
- অসহ্য গরমে সুস্থ থাকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস
- তীব্র গরমে এসি বিক্রির হিড়িক: কেনার আগে যেসব বিষয় মনে রাখবেন
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি