দক্ষিণ কোরিয়ার আইনের শাসন
কাজী সায়েমুজ্জামান
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ১৪:৫৭ ৩০ এপ্রিল ২০২১
এক.
আমি আছি মহাবিপদে। দেশে এত এত ইস্যু চলে যায় কথা বলতে পারিনা। কারণ আমি আবার ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে বলতে পছন্দ করিনা। আবার সোজা কথা বলার এখতিয়ারও আমার নেই। কৌশল হিসেবে কারো কাছে উগান্ডা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে নিজের দেশকে নিয়ে অন্য কোন দেশের সাথে ট্রল করাটাও রুচিতে বাধে। এজন্য আসুন; আমার সাথে সাথে বসে পড়ুন। দক্ষিণ কোরিয়ার গাল গল্প করি।
প্রথম গল্পটা শুনেছি এক কোরিয়ান প্রফেসরের কাছে। বেটা হারামির হারামি। নাম প্রফেসর তায় হাউয়ান ইউ। আমেরিকার পারডিউ ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি। খুব কড়া বললে সাধরণ হবে। ব্যবহার খারাপ। পছন্দ না হলে লেখা ধরে মুখের ওপর ছুঁড়ে মারে। তার স্বাভাবিক কথাবার্তাও গালাগালি মনে হয়। এর অধীনে কোন শিক্ষার্থী পড়তে গেলে তার প্রতিদিন কয়েকবার সুইসাইড করতে ইচ্ছা হবে।
আমিও তার কবলে পড়েছিলাম। সেই গল্প অন্য দিন করা যাবে। তবে তার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছিও। আজ তার বলা গল্পগুলো শোনাবো। আজকের দিনে এসব গল্প শুনতে ভালো লাগবে।
দক্ষিণ কোরিয়া এখন বিশ্বে শীর্ষ দশটি ইকোনমির একটি দেশ। এখনকার জিডিপি পার ক্যাপিটা প্রায় সাড়ে ৩১ হাজার মার্কিন ডলার। ১৯৬০ সালে এর পরিমাণ ছিল মাত্র ৭৯ ডলার। আমরা মাথাপিছু আয়ে এখন যে অবস্থায় রয়েছি তারা ১৯৮১-৮২ সালের দিকে সেই অবস্থানে ছিল। আমাদের উন্নয়নের রূপকল্প তাদের আদলে তৈরি করা হয়েছে।
তাদের অর্থনৈতিক উত্থানের পেছনে গোটা দশেক কোম্পানির সরাসরি হাত রয়েছে। এরা একেকটা বৃহৎ গ্রুপ অব কোম্পানি। পারিবারিক ব্যবসা। এদেরকে Chaebol বলা হয়। সরকার নীতি গ্রহণ করেছিল, দেশে কিছু সক্ষম কোম্পানিকে তারা বৃহৎ গ্রুপে রূপান্তরিত করবে। সেই অনুযায়ী তাদের পলিসিগত সাপোর্ট দিয়েছে। ওই সব কোম্পানির নিজেদেরও ইনোভেশন ছিলো। সরকারের সহায়তা পেয়ে তারা দেশটাকেই পরিবর্তিত করে দিয়েছে। এর যে কোন একটি কোম্পানির বাষির্ক টার্ন ওভার তৃতীয় বিশ্বের যে কোন দেশের বার্ষিক বাজেটের চেয়ে বেশি।
এর আগের একটা লেখায় বলেছিলাম, একটা দেশের আমদানির চেয়ে রপ্তানির পরিমাণ বেশি হলে সেদেশের উন্নতি নিশ্চিত। কোরিয়ার সেই কাজটি করে দিয়েছিল বৃহৎ গ্রুপ অব কোম্পানিজগুলো। মানুষ সরকারি চাকরি নয়, ওই সব কোম্পানির চাকরি বেশি প্রেস্টিজিয়াস মনে করে। এখনো লাখ লাখ মানুষ সেসব কোম্পানিতে চাকরি করে। আমরা স্যামসাং আর এলজির নাম জানি।
এরকম একটি কোম্পানির নাম কোরিয়ান এয়ার। ২০২০ সালে কোরিয়ান এয়ারের মোট সম্পদের মূল্য ছিল ২৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটা এসময় সরকারি মালিকানাধীন ছিল। তবে ১৯৬২ সাল থেকে হানজিন গ্রুপ এটি কিনে নেয়। কোরিয়ান এয়ার হনজিন গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। হানজন গ্রুপের মালিকের মেয়ে চো হিউন-আ কোরিয়ান এয়ারের ভাইস প্রেসিডেন্ট হন।
একবার চো হিউন আ নিজেদের বিমানে কোথাও যাচ্ছিলেন। এক ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট তাকে বাদাম পরিবেশন করেন। তার পছন্দমতো না হওয়ায় প্লেটসহ বাদাম ছুঁড়ে মারেন। এঘটনায় মিডিয়া তাকে ‘নাট রেজ’ আখ্যা দেয়।
এই গ্রুপের মালিকের পরিবারের সদস্যদের কিছু কর্মকান্ড নিয়ে ২০১৯ সালে ২১ ফেব্রুয়ারি সিএনএন ‘কালচার অব অ্যাবিউজ অ্যান্ড ভায়োলেন্স অ্যাট দ্য হার্ট অব সাম অব সাউথ কোরিয়ানস বিগেস্ট কোম্পানিজ’ একটা নিবন্ধও প্রকাশ করে। যাই হোক এ পরিবারের সদস্যদের এসব ঘটনার বিচারে সাজার বিষয়ে কোরিয়ার মানুষ দ্বিধাভিভক্ত হয়ে যায়।
কোরিয়ায় কোন সেক্টরে কারা কাজ করতে পারবে তা ২০০২ সালের একটি কর্ম ব্যবস্থাপনা প্রোগ্রাম নীতির মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে। সে অনুযায়ী কেউ গৃহে অথবা সার্ভিস সেক্টরে কাজ করতে চাইলে তার এফ-৬ অথবা এফ -৪ ভিসা থাকতে হবে। এফ-৬ ভিসা কোরিয়ান কোন নাগরিক বিয়ে করলেই পাওয়া যায়। আর এফ-৪ ভিসা পেতে হলে বিদেশী নাগরিক হলেও জাতিগত কোরিয়ান হতে হয়।
এর বাইরে কাউকে দিয়ে বাসায় কাজ করালে তিন বছর পর্যন্ত জেল এবং ২০ মিলিয়ন কোরিয়ান ওন পর্যন্ত জরিমানার বিধান করা হয়।
কোরিয়ান এয়ারের ভাইস প্রেসিডেন্ট ওই বিধিটা কৌশলে ভেঙ্গেছিলেন। তিনি কোরিয়ান এয়ারের ফিলিপাইন অফিসের দশজন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টকে সিউলের বাসার কাজে নিয়োজিত করেন। এটা ধরা পড়তে সময় লাগেনি। কোরিয়ান এয়ারের মতো কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট হয়ে বিদেশি মেয়েকর্মীদের তার ঘরে কাজ দিয়েছেন বলে মাফ পেয়ে যাবেন এমনটা হওয়ার নয়। কোরিয়ান কায়দায় মাফ চেয়েছিলেন। কিছুতে কাজ হয়নি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। অপরাধের মাত্রা নিয়ে তার পক্ষেও জনমত গড়ে ওঠে।
কেউ কেউ বলতে চাইছিলেন, এদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে হানজিন গ্রুপের অবদান কেউ অস্বীকার করতে পারবেনা। তার অপরাধটা যেন হালকা করে দেখা হয়। এসবে কোন লাভ হয়নি। বিচারে তার দুই বছরের সাজা হয়।
তদন্তে দেখা যায়, ওই কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্টের দুটো সন্তান যাতে ইংরেজি শিখতে পারে, সেকারণেই ফিলিপিনো স্টাফদের হাউজকিপার হিসেবে নিয়োজিত করা হয়েছিল। ফিলোপিনো মেয়েরা ভালো ইংরেজি বলতে পারে। কোরিয়ার ইংরেজি শিক্ষার প্রতি ক্রমবর্ধমান যে হুজুগ তা ঘটনাটা আবারও সামনে এনে দেয়।
যাই হোক, এটাই কোরিয়া। কোরিয়ান এয়ারের মালিক তো পরের কথা, স্যাস্যাংয়ের মালিককেও জেল খাটতে হয়েছে। কোরিয়া অচল করতে তার একটা ডাকই যথেষ্ট ছিল৷ স্যামসাংয়ের কর্মীরা রাস্তায় নামলে সব স্থবির হয়ে যেতে বাধ্য। তবে কোরিয়ায় কখনোই সম্ভব নয়। এটাই আইনের শাসন।
প্রফেসর বলছিলেন, কোরিয়ার উন্নতির পেছনে আসলে বৃহৎ শিল্প; না কী কেউ অপরাধ করলে মাফ নেই, সে যেই হোক না কেন - কোনটা বড় ভূমিকা পালন করেছে তা মোটা দাগে বলা মুশকিল। তবে এই আইনের শাসনই যে বড় গ্রুপ অব কোম্পানিজগুলোকে সফল করেছে তা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
দুই:
কোরিয়ান এয়ারের মালিকের বিষয়টা ডালভাত। দেশটির সাবেক দু্ই প্রেসিডেন্ট ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির অভিযোগে বর্তমানে কারাবন্দী আছেন। এদের একজন পার্ক গিউন হি বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুনের ঠিক আগে প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তার অপরাধ শুনে আমি হেসে ফেলেছিলাম। তার বান্ধবী ক্ষমতার অপব্যবহার করেছিল। বান্ধবীর মেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাব খাটিয়ে ভর্তি করেছে। বান্ধবীর কাছে প্রেসিডেন্টের ভাষণের কপি পাওয়া গেছে। দল চালাতে স্যামসাং থেকে অনুদান নেয়া হয়েছে।
অথচ তার বাবা পার্ক চুন হি ছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার ভাগ্যের কারিগর। সাবেক প্রেসিডেন্ট। সাবেক আর্মি অফিসার।কোরিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিবেচিত। খুন হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশ গঠনে কাজ করেছেন। তার গৃহীত নীতিমালা কোরিয়ার ভাগ্য বদলে দিয়েছিল।
ওই যে বলছিলাম, বৃহৎ শিল্পগ্রুপ তৈরি করার নীতি গ্রহণ করেছিলেন। আরেকটা না বললেই নয়, কোরিয়ার বেশিরভাগ প্রফেসর আমেরিকা থেকে পিএইচডি। তাও একটি নীতির আলোকে। প্রেসিডেন্টের উদ্যোগে।
কোরিয়ানদের পেটে তখন খাবার নেই। আর তিনি হাজার হাজার ছাত্রদের ধরে ধরে সরকারি খরচে পিএইচডি করতে আমেরিকা পাঠিয়েছিলেন। ওইসব ছাত্র পিএইচডি শেষে দেশে ফিরেন৷ তারা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে অামূল পরিবর্তন করে দিয়েছেন। এখন বিশ্বের সেরা এক হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় কোরিয়ার ৫০-১০০ টি বিশ্ববিদ্যলয়ের নাম।
একদিকে অর্থ, অন্যদিকে মানসম্মত শিক্ষা। একটা দেশ এগিয়ে যেতে আর কী লাগে। বাকীগুলো আপনা আপনি উন্নত হয়ে গেছে। কোরিয়ার উন্নতির এটাই কারণ৷ আমি ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ট্রেড পলিসি পড়তে গিয়ে তাদের নীতিমালার হারমোনাইজেন দেখে বিস্ময়ের ঘোর কাটাতে পারিনি।
প্রফেসর বলেছিলেন, কোন জাতি চাইলে মালয়শিয়া হতে পারে, দক্ষিণ কোরিয়া হওয়া সম্ভব নয়। কারণ এখন আর সেই সময় নেই। কোন কালে কোন জাতি এমন ম্যাজিক দেখাতে পারেনি। যার হাত ধরে বিশ্বকে এমন একটা প্রাকৃতিক সম্পদবিহীন শ্রমিকের জাতি সগৌরবে মাথা তুলে দাড়িয়েছিল, তার মেয়েকে ভালোবেসে প্রেসিডেন্ট বানিয়েছিল। তাকে সাধারণ ক্ষমা করলে কোরিয়ানদের অাপত্তি থাকবেনা। কিন্তু আইনের শাসন। কে কী, কে কার মেয়ে তা দেখার বিষয় নয়। এ বছর সুপ্রীম কোর্ট থেকে তার ২০ বছরের করাদণ্ড নিশ্চিত করা হয়েছে। বাবার জনপ্রিয়তা তার মেয়ের শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে কোন ভূমিকাই রাখেনি।
পার্ক গিউন হি’র আগের প্রেসিডেন্ট লি মিউং বাককেও ক্ষমতা ছাড়ার পাঁচ বছর পর ২০১৮ সালে ঘুষ, আত্মসাৎ এবং কর ফাঁকির অপরাধে গ্রেফতার করে বিচার শেষে ১৭ বছরের সাজা দেয়া হয়। যতটুকু জানি তিনিও বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন৷
লি মিউং বাক-এর আগের প্রেসিডেন্ট রো মো হিউন ২০০৮ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ক্ষমতা ছাড়েন। ৮ ডিসেম্বরেই তার ভাইকে দাইয়ু কোম্পানির কাছ থেকে বাংলাদেশি টাকায় দুই লাখ টাকার মতো অবৈধভাবে গ্রহণের দায়ে সাজা দেয়া হয়। আর রো মো হিউনের বিরুদ্ধেও সরকারি ফান্ডে অনুদান গ্রহণ ও সেখান থেকে পারিবারিক খরচে ব্যয় করার অভিযোগ আনা হয়। তিনি অবসরের পর গ্রামের বাড়িতে চলে গিয়েছিলেন। অভিযোগ ওঠার পর বাড়ির পেছনে পাহাড়ে উঠে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। একটা সুইসাইড নোট পাওয়া যায়। তাতে লেখা ছিল-সবার প্রতি দুঃখ প্রকাশ করছি। আমার জন্য ব্যথিত হয়োনা। জীবন মৃত্যু কী প্রকৃতির অংশ নয়?
যেদেশে প্রেসিডেন্টদের এই অবস্থা, বাকীদের কী হতে পারে তা বলাটাই বাহুল্য। অহেতুক লেখাটা কলেবরে বাড়ানোর কী দরকার!
- অ্যালার্জি নাকি ঠান্ডা-কাশি, বোঝার উপায় ও প্রতিকার
- এলডিসির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উদ্যোগ নেয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- বাংলাদেশে আসছেন বলিউডের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী আতিফ আসলাম
- এবার নিঝুম দ্বীপের সেই পুকুরে ধরা পড়ল ১০০ ইলিশ
- প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- অ্যানেস্থেসিয়ার ওষুধ পরিবর্তন: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ
- মাদ্রাসা শিক্ষকদের জন্য সুখবর
- মানুষ খুশিতে কেঁদে ফেলে কেন?
- নিশো নয়, শাকিব খানের বিপরীতে খলনায়ক যিশু!
- সব রেকর্ড ভেঙে আইপিএলে হায়দরাবাদের ইতিহাস
- অকৃতজ্ঞরা ভুলে যায় জিয়াকে মেজর জেনারেল বানিয়েছিল আ. লীগ
- ভুটানের রাজাকে পদ্মা সেতু ঘুরে দেখালেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ভারত-পাক সমকামী যুগলের বিয়ে ভাঙলো
- মিস ইউনিভার্স সৌদি আরব তরুণী আলকাহতানি
- বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক পাচ্ছে টেলিটক
- ইফতারে ইসবগুলের ভুসির শরবত খেলে পাবেন ৫ উপকার
- নিপুণের আবেদনে পেছাল ভোটের তারিখ, অসন্তুষ্ট মিশা
- মেসির পর ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকি
- স্বাধীনতার চেতনায় সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ব: প্রধানমন্ত্রী
- নিরাপত্তা পরিষদে গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস
- নতুন কারিকুলামে পাঁচ ঘণ্টায় পরীক্ষা
- মাইগ্রেনে আক্রান্তরা রোজা রাখতে যা করবেন
- মানুষের মাঝে বিনা পয়সায় খাদ্য বিতরণ করছি: প্রধানমন্ত্রী
- সমবায় ব্যাংককে ডিজিটাল প্লাটফর্মে পরিণত করা হবে: দারা
- ৫১ বছর বয়সে মা হলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী
- আইসিসির আম্পায়ারিং প্যানেলে পাঁচ বাংলাদেশি নারী
- বুধবার থেকে রাত ৯টার পরও চলবে মেট্রোরেল
- বিআরআরএফের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- কুয়াকাটা সৈকতে হাজারো জেলিফিশ
- উপজেলা ভোট: প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, দলগুলোকে জানাতে বলল ইসি
- রেলের টিকিট কালোবাজারি, সহজ ডটকমের দুজনসহ গ্রেফতার ৯
- ভারত-পাক সমকামী যুগলের বিয়ে ভাঙলো
- বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক পাচ্ছে টেলিটক
- সমবায় ব্যাংককে ডিজিটাল প্লাটফর্মে পরিণত করা হবে: দারা
- ইসরায়েলের সেনাপ্রধানের পদত্যাগের ঘোষণা
- সুখী মানুষরা যেসব কাজ করেন না
- মিস ইউনিভার্স সৌদি আরব তরুণী আলকাহতানি
- বিআরআরএফের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- দিন হবে রাতের মতো, যুক্তরাষ্ট্রে স্কুল বন্ধ
- নতুন ফিচার নিয়ে এলো হোয়াটসঅ্যাপ
- উপজেলা ভোট: প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, দলগুলোকে জানাতে বলল ইসি
- এ বছরের ফিতরা কত, জানালো ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- ভোটের আগে দিল্লির মূখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল গ্রেফতার
- মাইগ্রেনে আক্রান্তরা রোজা রাখতে যা করবেন
- রোজায় বুকজ্বলা: নিজেই করুন সমাধান
- ঈদে ৩১ মার্চ থেকে ব্যাংকে মিলবে নতুন টাকার নোট
- কুয়াকাটা সৈকতে হাজারো জেলিফিশ
- ৬ সেকেন্ডে গোল করে অস্ট্রিয়ান ফুটবলারের ইতিহাস
- নতুন কারিকুলামে পাঁচ ঘণ্টায় পরীক্ষা
- মস্কো কনসার্টে হামলা: ৬০ জন নিহত