রাজধানীতে ডেঙ্গুর চোখরাঙানি, কিউলেক্সের যন্ত্রণা
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ০২:১২ ৭ এপ্রিল ২০২৫

শুকনো মৌসুমেও ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বাসাবাড়ি, স্থাপনায় পাওয়া যাচ্ছে এইডিস মশার লার্ভা, মিলছে পূর্ণ বয়স্ক মশাও।এ বছর প্রথম তিন মাসে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা মাথায় রেখে বর্ষার আগেই এইডিস মশার এই উপস্থিতিকে আশঙ্কাজনক বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এজন্য মশা নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
ঢাকার মিরপুরের লালকুঠি এলাকায় ২৪ মার্চ গিয়ে দেখা যায়, মশার ওষুধ ছিটাতে বাড়ি বাড়ি যাচ্ছিল তিনজনের একটি দল। তাদের দুজন বিভিন্ন জায়গায় মশার লার্ভা খুঁজছিলেন, একজন ছিটাচ্ছিলেন ওষুধ। তাদের মধ্যে যে দুজন লার্ভা খুঁজছিলেন তারা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের গবেষণাগারের কর্মী। অন্যজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন-ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতা বিভাগের মশক নিয়ন্ত্রণকর্মী।
মশা নিয়ন্ত্রণে ঢাকার এই নগর সংস্থাটি নিয়মিত বিভিন্ন এলাকা পর্যবেক্ষণে রেখেছে, এজন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের সঙ্গে একটি চুক্তি আছে তাদের। দলটির সঙ্গে লালকুঠির প্রথম কলোনির ১৫টি বাসায় গিয়ে ফেলে রাখা কলসি, পানি জমিয়ে রাখার ড্রাম এবং পানির মিটারে এইডিস মশার লার্ভা দেখা গেছে। ওইসব বাড়ির বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে বোঝা গেছে, বেশিরভাগ পাত্রেই লার্ভা জমেছে তাদের অসচেতনতায়।
কলোনির একটি টিনশেড বাসায় থাকা বটগাছের নিচে একটি কলসি রাখা। দীর্ঘদিন ফেলে রাখায় ওই কলসিতে পানি জমে আছে। আর তাতে জমে জন্মেছে এইডিস মশার লার্ভা। সে বাসার একজন ভাড়াটিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বাড়িওয়ালা বটগাছের নিচে ওই কলসি রেখেছেন। পরিষ্কার করা হয়নি হয়তো, এ কারণে মশা ডিম পাড়ছে হয়তো।”
ওই কলোনির আরেকটি বাড়িতে পানি রাখার দুইটি ড্রামে এইডিস মশার লার্ভা পান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে আসা এই কর্মীরা। ওই বাড়ির মালিকের মেয়ে ডায়না আক্তার বলছিলেন, এলাকার লাইনে ঠিকমত পানি আসে না। এজন্য পানি জমিয়ে রাখতে হয়। রাত ৩টা-৪টার দিকে পানি আাসে। প্রতিদিন বালতিতে পানি ভরি, থালাবাসন ধোয়ার কাজে তা ব্যবহার করি। পানি তো ঢাকনা দিয়ে রাখি। এরপরও মশা সেখানে ডিম পাড়ল কীভাবে বুঝতে পারছি না। ঢাকনা দিয়ে রাখলেও লার্ভা পাওয়া যায়।
প্রথম কলোনির ২২৭/ডি নম্বর বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, বাড়ির উঠানে রাখা একটি বড় বালতিতে পানি জমানো। পানি জমে আছে আরেকটি ছোট বালতিতেও। পরীক্ষা করে দুটি বালতিতেই এইডিস মশার লার্ভা পান জরিপে আসা কর্মীরা।যাদের ঘরের বালতিতে লার্ভা পাওয়া গেছে তারা বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে চাননি।
ওই বাড়ির আরেকটি বাসার বাসিন্দা হেনা বেগম বলেন, আমাদের বাসায় কোনো মোটর নাই, এজন্য টেনে পানি আনা যায় না। সাপ্লাইয়ের যে পানি আসে তা বালতিতে জমাইয়া রাখতে হয়। এ কারণে মনে হয় মশা ডিম পাড়ছে। ওই এলাকায় মশার উপস্থিতি কেমন জানতে চাইলে মো. তরিকুল ইসলাম নামে একজন বলেন, বাসায় প্রচুর মশা। রাতে ঘুমাতে কষ্ট হয়। মশার কয়েল জ্বালাই, মশারি টানাই, তাও কামড়ায়, বেশি কামড়ায় বাচ্চাদের।
মশার গতিপ্রকৃতি, প্রজাতি বৈচিত্র, মৌসুমী অবস্থা পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণার জন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে ডিএনসিসি। মশা ধরার জন্য পাঁচটি অঞ্চলে ফাঁদ পাতা হয়েছে, যাকে ডিএনসিসি বলছে ‘সেনটিনাল সাইট’। একটি সাইটে লাইট ট্র্যাপ,এইডিস এক্স স্মার্ট ট্র্যাপ ও গ্র্যাভিড ট্র্যাপ- এই তিন ধরনের ফাঁদ থাকে।
লাইট ট্র্যাপে সব ধরনের পূর্ণবয়স্ক মশা ধরা হয়। এইডিস স্মার্ট ট্র্যাপে পূর্ণবয়স্ক এইডিস মশা এবং গ্র্যাভিড ট্র্যাপে এইডিস মশা ডিম পাড়ে, সেখান থেকে লার্ভা হয়। প্রতি সাতদিন পর পর এসব ফাঁদ পরীক্ষা করা হয়। ফাঁদে পাওয়া মশার সংখ্যা গণনা করে ওই এলাকায় মশার উপস্থিতির একটি ধারণা নেওয়া হয়।
মিরপুরের লালকুঠি এলাকায় ডিএনসিসির ১০ নম্বর ওয়ার্ড কমিউনিটি সেন্টারেও এই ফাঁদ বসানো হয়েছে। ২৪ মার্চ কমিউনিটি সেন্টারের ওই ফাঁদে মশা দেখতে যান মশক নিয়ন্ত্রণকর্মীরা। লাইট ট্র্যাপে শত শত মশা মরে আছে। আর এইডিস স্মার্ট ট্র্যাপে দুটি পূর্ণ বয়স্ক মশা পাওয়া গেছে। তবে গ্র্যাভিড ট্র্যাপে কোনো লার্ভা পাওয়া যায়নি। ফাঁদে কতগুলো মশা পাওয়া গেছে সে বিষয়ে কোনো কথা বলতে চাননি তারা। তবে তারা জানান, সংখ্যাটি অনেক।
লালকুঠি এলাকার প্রথম কলোনির ১৫টি বাড়ি পরিদর্শন করে পাঁচটি বাড়িতে ছয়টি পাত্রে মশার লার্ভা পান ডিএনসিসির কর্মীরা। হিসাব করে দেখা গেছে, এতে ওই এলাকার ব্রুটো ইনডেক্স ৪০ ও হাউজ ইনডেক্স ৩৩ দাঁড়ায়। কোনো এলাকার ব্রুটো ইনডেক্স ২০ ও হাউজ ইনডেক্স ১০ এর বেশি হলে সেখানে মশার ঝুঁকিপূর্ণ উপস্থিতি আছে বলে ধরে নেন কীটতত্ত্ববিদরা।
কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর আহমেদ বলেন, এটা খুবই হাইলি উপস্থিতি। সামনে বর্ষায় মশা আরও বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা আছে। গত বছর চিকুনগুনিয়ায় অনেকে আক্রান্ত হয়েছেন। এবারও ডেঙ্গুর পাশাপাশি চিকুনগুনিয়া আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাবে।জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বলেন, ডিএনসিসির সঙ্গে চুক্তির থাকায় তারা জরিপের কোনো তথ্য দিতে পারবেন না। তথ্যের জন্য ডিএনসিসির সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
তবে কবিরুল বাশার বলেন, এখন বৃষ্টি নাই, এখন যদি ব্রুটো ইনডেক্স ৪০ হয় বৃষ্টির সময় সেটা ৮০ হয়ে যাবে। মানে মশার উপস্থিতি থাকবে আশঙ্কাজনক। এ কারণে বছরের শুরুতে বৃষ্টি শুরু হওয়ার আগেই যদি আমরা এইডিস মশার প্রজননস্থল নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। তাহলে বর্ষা মৌসুমে মশার উপদ্রব কম হবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী দাবি করেন, গত দেড় মাস ধরে এইডিস এবং কিউলেক্স- দুই ধরনের মশার উপস্থিতিই কমেছে। এ কারণে ঢাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাও কমেছে।কিছু কিছু পকেট এলাকায় বিশেষ করে উত্তরার কিছু এলাকায় কিউলেক্স মশা কিছুটা পাওয়া যাচ্ছে। মশা নিয়ন্ত্রণে আমরা উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছি। নিয়মিত মশক নিধন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। তারপরও মানুষের অসচেতনতায় কিছু এলাকায় মশা জন্মাচ্ছে। অনেক বাড়িতে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের কর্মীদের ঢুকতেই দেওয়া হয় না, সেখানে ওষুধ দিবে কীভাবে?
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, শনিবার পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন ভর্তি হওয়া রোগীসহ চার মাসে সারাদেশে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯০২। তাদের মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০২৪ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন। মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের।
যন্ত্রণা দিচ্ছে কিউলেক্স মশা
ঢাকায় শীতের পর থেকে শুরু হয়েছে কিউলেক্স মশার উপদ্রব। বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে তারা অভিযোগ করেছেন, এই মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ তারা। ডোবা-নালা পরিষ্কার না করা এবং মশার ওষুধ না ছিটানোর কারণে কিউলেক্স মশার উপদ্রব বেড়েছে বলে অভিযোগ নগরবাসীর।
ঢাকার ভাসানটেক সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ভাসানটেক বস্তির মাঝখানের ঝিলটি কচুরিপানায় ভর্তি। এই জলাধার পরিষ্কার করা হয় না। তাই বদ্ধ পানিতে কিউলেক্স মশার বংশ বিস্তার হচ্ছে। ভাসানটেক বস্তির বাসিন্দা আহমেদ আলী বলেন, বিকাল থাইকা মশার অত্যাচার শুরু হয়। কোনো জায়গায় দাঁড়ানোর উপায় থাকে না। সারাক্ষণ কানের কাছে ভনভন করে।
মিরপুর ১৪ নম্বর এলাকার গৃহিনী জেমমিন আক্তার বলেন, বিকেলেই বাসায় মশার কয়েল জ্বালিয়ে দিই। রাতে ঘুমানোর আগে কয়েল নিভিয়ে মশার টানিয়ে নিই। কিন্তু তারপরও মশার হাত থেকে বাঁচার উপায় থাকে না। কোনো কারণে বাইরে বের হলেই ভেতরে মশা ঢুকে যায়। বাচ্চাটাকে কামড়ায় বেশি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মশার উপস্থিতি নিয়ে কোনো জরিপ করছে না। এ কারণে ওই এলাকায় বর্তমানে মশার পরিস্থিতি কী তা বোঝার উপায় নেই। তবে গত বছরের নভেম্বর মাসে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় জরিপের ফলে দক্ষিণ সিটিতে মশার উপস্থিতি বেশি পাওয়া গেছে।
সে জরিপ অনুযায়ী, তখন দুই সিটি করপোরেশনের ৯৯টি ওয়ার্ডের ৫৬টি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ওয়ার্ড ছিল ৩৫টি; বাকি ২১টি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি)।
আসছে বর্ষায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে কী প্রস্তুতি জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নিশাত পারভীন বলেন, কিউলেক্স মশার উপদ্রব কমে এসেছে। আর সামনে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়তে পারে। আমরা সে অনুযায়ী কার্যক্রম শুরু করেছি। মশার ওষুধ ছিটানো, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চালানোর পাশাপাশি আমরা মানুষকে সচেতন করব।
- ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুমকি
- সাকিবই বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা: তামিম
- ভারতীয় বিমানে কী ঘটেছিল, জানালেন বেঁচে যাওয়া একমাত্র যাত্রী
- ফুসফুস পরিষ্কার রাখে যে ৫ প্রাকৃতিক উপাদান
- ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক: যেসব আলোচনা হলো
- অবশেষে অনুদানের টাকা ফেরত দিলেন শাকিব খান
- বিশ্বের যত ভয়াবহ উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা
- ভারতে বিমান বিধ্বস্ত, বাকরুদ্ধ বলিউড তারকারা
- ওয়ানডেতে বাংলাদেশের নতুন অধিনায়ক মিরাজ
- দরকার সচেতনতা ও পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি
করোনা আবারও... - করোনার নতুন ধরন সম্পর্কে যা জানা জরুরি
- ফের বাড়ছে করোনা, মাস্ক ব্যবহারের ৬ নিয়ম
- আওয়ামী লীগকে কি রাজনৈতিক দল বলা যায়, প্রশ্ন ড. ইউনূসের
- ভারতে বিমান দুর্ঘটনা: অলৌকিকভাবে বেঁচে ফিরলেন এক যাত্রী
- দিনে কতটুকু গরু-খাসির মাংস খাওয়া নিরাপদ
- ঈদের দিনসহ পরের ২ দিন আবহাওয়া যেমন থাকবে
- কাঠবাদাম না আখরোট- কোনটি বেশি উপকারী
- ফ্যাটি লিভার হলে মুখে যেসব লক্ষণ দেখা দেয়
- ঈদে খাবারের বিষয়ে যেভাবে সতর্ক থাকবেন
- ঈদের কোরমা: শাহী স্বাদে গরুর মাংসের ঐতিহ্যবাহী রেসিপি
- খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
- ঈদযাত্রায় নিরাপদ থাকতে বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন
- শাকিব-নিশোর কাঁধে কাঁধ, জয় বললেন ‘ব্যবসায়ীদের হাতের পুতুল’
- দারুণ জয়ে অভিষেক রাঙালেন হামজা-ফাহমিদুল
- বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল হয়নি
- ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ: উত্তীর্ণ ৬০ হাজার ৫২১ প্রার্থী
- যেসব টিপস মানলে বন্ধ হবে চুল পড়া
- ঈদে মুক্তির অপেক্ষায় ‘তাণ্ডব’, ‘ইনসাফ’সহ ৭ সিনেমা
- আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে মেসি বললেন, ‘ঘরে ফিরলাম’
- যেসব পণ্যের দাম কমলো ও বাড়লো
- করোনার নতুন ধরন সম্পর্কে যা জানা জরুরি
- দরকার সচেতনতা ও পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি
করোনা আবারও... - ফের বাড়ছে করোনা, মাস্ক ব্যবহারের ৬ নিয়ম
- আওয়ামী লীগকে কি রাজনৈতিক দল বলা যায়, প্রশ্ন ড. ইউনূসের
- ভারতে বিমান দুর্ঘটনা: অলৌকিকভাবে বেঁচে ফিরলেন এক যাত্রী
- ভারতে বিমান বিধ্বস্ত, বাকরুদ্ধ বলিউড তারকারা
- ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক: যেসব আলোচনা হলো
- ওয়ানডেতে বাংলাদেশের নতুন অধিনায়ক মিরাজ
- ভারতীয় বিমানে কী ঘটেছিল, জানালেন বেঁচে যাওয়া একমাত্র যাত্রী
- সাকিবই বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা: তামিম
- বিশ্বের যত ভয়াবহ উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা
- অবশেষে অনুদানের টাকা ফেরত দিলেন শাকিব খান
- ফুসফুস পরিষ্কার রাখে যে ৫ প্রাকৃতিক উপাদান
- ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুমকি