ঢাকা, ১৭ আগস্ট রোববার, ২০২৫ || ১ ভাদ্র ১৪৩২
good-food
১৪৫১

মৌসুমের শেষ শৈত্য প্রবাহ, বইছে হিমেল হাওয়া

লাইফ টিভি 24

প্রকাশিত: ১৫:১৬ ২৭ জানুয়ারি ২০১৯  

ছবি সংগৃহীত

ছবি সংগৃহীত

জানুয়ারির শেষ দু-দিনে দেশে আরও একটি শৈত্য প্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে, যা আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এরই মধ্যে আবারও তীব্র হিমেল হাওয়া ও ঠাণ্ডায় জবুথবু উত্তরের জনপদ। এটিই হতে পারে মৌসুমের শেষ শৈত্য প্রবাহ। এরপর দেশে আর কোনো শৈত্য প্রবাহের সম্ভাবনা নেই। এরপরই এ বছরের মতো শীত বিদায় নেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুকেরর মতে, এটিই হতে পারে মৌসুমের শেষ শৈত্য প্রবাহ। এরপর দেশে আর কোনো শৈত্য প্রবাহের সম্ভাবনা নেই। এরপরই এই বছরের মতো শীত বিদায় নেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি বলেছেন, চলতি মাসের ৩০-৩১ তারিখের দিকে দেশের ওপর দিয়ে আরেকটি শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তখন দেশের কোনো কোনো এলাকায় তীব্র শীত অনুভূত হতে পারে। এই শৈত্য প্রবাহটি আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

আবহাওয়া অফিস জানায়, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র অপরিবর্তিত থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

রোববার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চট্টগ্রাম বিভাগের সীতাকুণ্ডে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং শনিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কক্সবাজারে ৩২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়া চিত্রের সংক্ষিপ্তসারে বলা হয়েছে, বিষুবীয় ভারত মহাসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ পূর্ববঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি গুরুত্বহীন হয়ে পড়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর বর্ধিতাংশ উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ ভারতের বিহার ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

পরিবেশ বিভাগের পাঠকপ্রিয় খবর