দুরু দুরু বক্ষ ...
মুহম্মদ জাফর ইকবাল
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ১১:০৯ ১৪ জুন ২০১৯

১. জুন মাসের ১৩ তারিখ এই বছরের বাজেট ঘোষণা করার দিন। সেই হিসেবে যখন আমার এই লেখাটি প্রকাশিত হবার কথা, তার আগেই আমাদের বাজেটটি সবার জানা হয়ে গেছে। এই মুহূর্তে দেশের বাইরে বসে যখন আমি এই লেখাটি লিখছি, তখন অবশ্যি আমি বাজেট সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানি না।
প্রতিবছরই আমাদের বাজেট বেড়ে যাচ্ছে, দেখে বড় ভালো লাগে। প্রতিবছরই আমি বাজেট নিয়ে এক ধরনের স্বপ্ন দেখি, আমার স্বপ্নটা অবশ্যি শিক্ষা খাতের বরাদ্দ নিয়ে। প্রতিবছরই ভাবি, এই বছর নিশ্চয়ই শিক্ষার জন্য একটা সম্মানজনক বরাদ্দ দেওয়া হবে। কিন্তু আমার সেই স্বপ্ন আর পূরণ হয় না।
এই বছর শিক্ষা খাতে কত বরাদ্দ রাখা হয়েছে জানি না, কিন্তু অতীতে আমরা দেখেছি, আমাদের বাজেট কমতে কমতে জিডিপির ২.২ শতাংশ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এটি কিন্তু শুধু দুঃখের ব্যাপার ছিল না, এটি আমাদের জন্য একটি লজ্জার ব্যাপারও ছিল। যারা আমার কথা পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারছে না, তাদেরকে বলব, উইকিপিডিয়াতে গিয়ে কোন দেশ শিক্ষা খাতের জন্য কত টাকা খরচ করে, সেটা একবার নিজের চোখে দেখতে। আমি নিশ্চিত তারা অবাক হয়ে দেখবে সারা পৃথিবীতে যে দেশগুলো শিক্ষার পেছনে সবচেয়ে কম খরচ করে, বাংলাদেশ তার মাঝে একটি।
আমাদের থেকে কম খরচ করে যে দেশগুলো, তাদের মাঝে রয়েছে সুদান (২.০ শতাংশ), কিংবা সাউথ সুদানের (১.৮ শতাংশ) মতো দেশ। সারা পৃথিবীর উন্নয়নের মডেল হয়ে আমাদের যদি সুদান কিংবা সাউথ সুদানের মতো অকার্যকর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের সাথে তুলনা করে শান্তি পেতে হয়, তাহলে তার থেকে বড় লজ্জার আর কী হতে পারে?
আমাদের পাশাপাশি সব দেশ শিক্ষা খাতে আমাদের চেয়ে বেশি খরচ করে। ভারতবর্ষ খরচ করে জিডিপির ৩.৮ শতাংশ, শ্রীলংকা ৩.৫ শতাংশ। পাকিস্তান নামের যে রাষ্ট্রটিকে আমি আজকাল হিসাবের মাঝেই আনতে রাজি না, সেটি পর্যন্ত জিডিপির ২.৮ শতাংশ খরচ করে। এমনকি যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান তাদের জিডিপির ৩.১ শতাংশ লেখাপড়ার পেছনে খরচ করে। প্যালেস্টাইন এখন পর্যন্ত একটা স্বাধীন দেশই হতে পারেনি, তারা পর্যন্ত খরচ করে জিডিপির ৫.৭ শতাংশ। একেবারে মুগ্ধ হয়ে যেতে হয় ফিদেল ক্যাস্ত্রোর দেশ কিউবার কথা শুনলে, তারা খরচ করে জিডিপির ১২.৯ শতাংশ! আর সারা পৃথিবীর উন্নয়নের মডেল হয়ে আমরা এতোদিন খরচ করে এসেছি জিডিপির মাত্র ২.২ শতাংশ। সারা পৃথিবীর সামনে যদি লজ্জায় মাথা কাটা যাবার অবস্থা হয়, তাহলে কি দোষ দেওয়া যায়?
শিক্ষার জন্যে যথেষ্ট অর্থ বরাদ্দ না করে আমরা ছেলেমেয়েদের ঠিক করে লেখাপড়া করাতে পারছি না বলে লজ্জা নয়, জাতি হিসেবে লেখাপড়াকে আমরা কোনো গুরুত্ব দিই না বলে লজ্জা।
আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে দেশের মানুষের অভিযোগের কোনো শেষ নেই। আমিও মাঝে মাঝে দুঃখ করি, লম্বা লম্বা দীর্ঘশ্বাস ফেলি, কিন্তু কখনো অভিযোগ করি না। কোন মুখে অভিযোগ করব? এতো কম টাকা খরচ করে পৃথিবীর আর কোন দেশ এতো বিশাল জনগোষ্ঠীকে এতো বেশি লেখাপড়া করাতে পেরেছে? লেখাপড়ার মান যদি বাড়াতে চাই, তাহলে তার জন্য টাকা খরচ করতে হবে। যদি এর পেছনে টাকা খরচ না করে শুধু অভিযোগ করে যাই এবং সেই অভিযোগ থেকে রক্ষা পাবার জন্য জোড়াতালি দিয়ে একটা সমাধান খুঁজে যাই, তাহলে কোনোদিন শিক্ষার মানের উন্নতি হবে না। বিষয়টা যে কেউ জানে না, তা নয়। আমি নিজের কানে আমাদের আগের অর্থমন্ত্রীকে দুঃখ করে বলতে শুনেছি, দেশের শিক্ষার জন্য যত টাকার দরকার, এখন বাজেটে তার মান তিন ভাগের এক ভাগ রাখা হচ্ছে। (কথাটি একশ ভাগ সত্যি, বাংলাদেশ ডাকার সম্মেলনে সারা পৃথিবীর সামনে অঙ্গীকার করে এসেছিল, তারা জিডিপির ৬ শতাংশ শিক্ষার জন্য খরচ করবে।) যদি দেশের গুরুত্বপূর্ণ মানুষেরা এটা জানেন, তাহলে কেন আমরা শিক্ষা খাতে টাকা পাই না? সারা পৃথিবীর সব গুণী, সব শিক্ষাবিদ সব অর্থনীতিবিদ জোর গলায় বলে থাকেন, শিক্ষা খাতে টাকা খরচ আসলে ‘খরচ’ নয়, এটি হচ্ছে ‘বিনিয়োগ’।
শিক্ষার জন্য যদি এক টাকাও খরচ করা হয়, সেই একটি টাকাও কিন্তু কোথাও না কোথাও কাজে লাগে, কখনোই সেই টাকাটি অপচয় হয় না। তাহলে শিক্ষার জন্য টাকা খরচ করতে আমাদের ভয়টি কোথায়?
২.
এই বছর শিক্ষা খাতে কতো বরাদ্দ রাখা হয়েছে, আমরা এখনো জানি না। যদি সত্যি সত্যি এই বছর আমাদের স্বপ্ন পূরণ হয়ে থাকে, শিক্ষা খাতে আমরা একটা সম্মানজনক বরাদ্দ পেয়ে থাকি, তাহলে আমরা কী কী করতে পারি? সেই স্বপ্নের কথা বলে শেষ করা যাবে না, আপাতত শুধু শিক্ষকদের কথা বলি।
সংবাদপত্রে আমরা যেসব খবর দেখি, তার মাঝে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক খবর কী হতে পারে? আমার কাছে মনে হয় সেটি হচ্ছে একটুখানি বেতনভাতা, একটুখানি নিরাপত্তা এবং একটুখানি সম্মানের জন্য শিক্ষকদের আন্দোলন। (না, আমি মোটেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কথা বলছি না, আমলাদের মতো এতোখানি না হলেও তারা যথেষ্ট ক্ষমতাবান। শিক্ষক সমিতির নির্বাচনি প্যানেল নিয়ে কথা বলার জন্য তারা স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলতে পারেন। আমি স্কুলশিক্ষকদের কথা বলছি।) আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায় হচ্ছে অনশন, আমরা সবসময়েই দেখি শিক্ষকেরা আমরণ অনশন শুরু করেছেন। সেই অনশনের কী ফল হয় আমরা জানি না, একদিন দেখি, কয়েকদিন অভুক্ত থেকে নানা বয়সী পুরুষ এবং মহিলা শিক্ষকেরা নিজের জায়গায় ফিরে যান। এভাবে ব্যর্থ হয়ে ফিরে এসে নিজেদের পরিবার-পরিজন কিংবা ছাত্রছাত্রীদের সামনে তাদের মুখ দেখাতে কেমন লাগে, কে জানে!
যদি শিক্ষা খাতে এবারেই আমরা যথেষ্ট টাকা পেয়ে যাই, তাহলে কি দেশের সব স্কুলের অবকাঠামো ঠিক করে যোগ্য শিক্ষকদের বেতনভাতা দেওয়া শুরু করা যেতো না? আমরা আসলে এটাকে খুব জরুরি মনে করি না, ধরেই নিয়েছি স্কুলশিক্ষকের মান মর্যাদা খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। যেভাবে চলছে সেভাবেই চলুক। দেশের বড় বড় জায়গায় ভালো কিছু স্কুল থাকবে, দেশের গুরুত্বপূর্ণ মানুষের ছেলেমেয়েরা সেই খ্যাতনামা স্কুলগুলোতে লেখাপড়া করবে। আর দেশের আনাচে-কানাচের স্কুলগুলো ধুঁকে ধুঁকে কোনোভাবে টিকে থাকবে এবং সেই স্কুলগুলোকে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ মানুষেরা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা যে কীভাবে রসাতলে গিয়েছে সেটি বর্ণনা করে হতাশায় মাথা নাড়বে।
‘খুব ভালো স্কুল বিল্ডিং, সুন্দর ক্লাসরুম, চমৎকার লাইব্রেরি, আধুনিক ল্যাবরেটরি আর বিশাল খেলার মাঠ থাকলেই যে সেখানে খুব ভালো লেখাপড়া হবে, সেটি কিন্তু ঠিক নয়। ভালো অবকাঠামো অবশ্যই দরকার, কিন্তু সেটা সবকিছু নয়। ভালো লেখাপড়ার জন্য আরো তিনটি বিষয় দরকার, সেগুলো হচ্ছে ভালো পাঠ্যবই, ভালো পরীক্ষা পদ্ধতি এবং ভালো শিক্ষক। ভালো পাঠ্যবই হলে ছেলেমেয়রা নিজেরাই অনেক কিছু শিখে নিতে পারে, তাদের প্রাইভেট টিউটর আর কোচিং সেন্টারে দৌড়াতে হয় না।
সবাই পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতে চায়, তাই পরীক্ষা পদ্ধতি ভালো হলে যারা ভালো জানে, শুধু তারাই ভালো নম্বর পাবে এবং ছেলেমেয়েরা নিজেরাই মুখস্থ করে শর্টকাট পদ্ধতির জন্য না গিয়ে সত্যিকারের লেখাপড়া করবে। ভালো পাঠ্যবই আর ভালো পরীক্ষা পদ্ধতির জন্য যে খুব বেশি বাজেট দরকার তা নয়, তার জন্য দরকার সদিচ্ছা আর সুন্দর একটা পরিকল্পনার। এই দেশে এর যে বড় ঘাটতি আছে সেটা মনে হয় না, কিন্তু তার পরেও কেন এই দেশের ছেলেমেয়েরা ভালো পাঠ্যবই আর ভালো পরীক্ষা পদ্ধতি পাচ্ছে না, সেটা বুঝতে পারি না। (যেমন আমি সৃজনশীল পরীক্ষা পদ্ধতির নানা রকম সমালোচনা শুনি, শিক্ষকেরা যেহেতু মানসম্পন্ন প্রশ্ন করতে পারেন না, বিশাল প্রশ্নের একটা ডাটাবেস তৈরি করে রাতারাতি এই সমস্যা মিটিয়ে দেওয়া যায়। সেটা নিয়ে আলোচনাও হয়েছে, কিন্তু কার্যকর হতে দেখছি না।)
ভালো পাঠ্যবই আর ভালো পরীক্ষা পদ্ধতি হয়তো সহজেই পাওয়া যাবে, কিন্তু ভালো শিক্ষক পাওয়া এতো সহজ নয়, এর জন্য আমাদের টাকা খরচ করতে হবে। আমি সবসময়েই কল্পনা করি, শিক্ষকদের জন্য একটা আলাদা বেতন স্কেল হবে এবং সেই স্কেলটি হবে খুব আকর্ষণীয় একটা স্কেল। সেটি এমন আকর্ষণীয় হবে এবং তার সাথে সাথে স্কুলশিক্ষকদের এতো রকম সুযোগ-সুবিধা এবং সামাজিক সম্মান দেওয়া হবে যে একজন তরুণ শিক্ষার্থী পাস করে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার মতোই শিক্ষক হবার স্বপ্ন দেখবে। জীবনটাকে উপভোগ করা যদি বেঁচে থাকার স্বার্থকতা হয়ে থাকে, তাহলে শিক্ষক হওয়ার মতো আনন্দ আর কিসে আছে?
এসবই কি খুব অবাস্তব কল্পনা? আমার তো মনে হয় না।
এখন দুরু দুরু বক্ষে অপেক্ষা করছি, এবারের বাজেটে কি শিক্ষাখাতে একটা সম্মানজনক বরাদ্দ রাখা হয়েছে?
- জনকণ্ঠ দখলের অভিযোগ, মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা
- ইয়ামিনকে এপিসি থেকে ফেলে হত্যাকাণ্ড: সাবেক পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার
- দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে মোটরসাইকেলের যত্নে যা যা করবেন
- ইনজুরি: কত দিন মাঠের বাইরে থাকতে হবে মেসিকে
- ছেলেকে নিয়ে আমেরিকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন শাকিব-বুবলী, ছবি ভাইরাল
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে ৫ অভিযোগ আনা হয়েছে
- সমাবেশস্থল পরিষ্কার করলেন ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
- এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে’ যা যা আছে
- আপনার কিডনি সুস্থ তো?
- বেনজীরের ‘ডক্টরেট’ ডিগ্রি স্থগিত করলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- সবুজে অবগাহন
বৃক্ষের টানে মেলায় - কোন কোন দেশের ওপর কত শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
- নিউইয়র্কবাসীর হৃদয় জিতে বিদায় নিলেন বাংলাদেশি দিদারুল
- উড়ন্ত জয়ে ২ ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে বাংলাদেশ
- ৩৩ বছর অতিক্রান্ত, অবশেষে জাতীয় পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ
- নাক-কান ফোঁড়ানোর আগে ও পরে যা জানা জরুরি
- ৩৪ লাখ টাকা পান ডলি জহুর, কান্নাকাটি করেও পাননি
- ইয়ামালের স্বপ্ন পূরণ
- জাস্ট ওয়েট, কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের ঘোষণা শুনবেন: আসিফ নজরুল
- সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য নির্বাচিত হবেন পিআর পদ্ধতিতে
- খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি, সাড়ে ৫ কোটি টাকা ফ্রিজ
- শিবিরের নির্দেশনায় আন্দোলন করার তথ্য ‘মিথ্যা’: নাহিদ ইসলাম
- টেলিগ্রামেও ‘আওয়ামী লীগ নেতাদের চাঁদাবাজি’
- রক্ত দেয়া-নেয়ার আগে যেসব বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি
- শাকিব খানের ঈদের সিনেমাটি কালা জাহাঙ্গীরের জীবনী নির্ভর নয়
- কুমিল্লায় বিএনপি-এনসিপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, আহত ১০
- রংপুরে হিন্দুপাড়ায় হামলা: গ্রেপ্তার ৫
- ভারতের ওপরে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
- ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলে অংশ নিতে পারেন খালেদা জিয়া
- যে কারণে ফুটবল ম্যাচ হয় ৯০ মিনিটের
- ঝাল খেলে পেট জ্বলে কেন?
- সবুজে অবগাহন
বৃক্ষের টানে মেলায় - দুধ-আনারস একসঙ্গে খেলে কী হয়?
- জ্বরে মুখের রুচি কমলে করণীয় কী
- জসিমের মতোই হঠাৎ মৃত্যুর খবর এলো ছেলের
- টেলিগ্রামেও ‘আওয়ামী লীগ নেতাদের চাঁদাবাজি’
- ১০ম গ্রেডে বেতন পাবেন প্রাথমিকের প্রধানশিক্ষকরা
- আপনার কিডনি সুস্থ তো?
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আটক নেতাকর্মীদের ‘শেকড় অনেক গভীরে’
- রক্ত দেয়া-নেয়ার আগে যেসব বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি
- অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি দিচ্ছে আরএফএল গ্রুপ
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় বাদে সব কমিটি স্থগিত
- আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা, ১১ দিন ৭ নির্দেশনা পুলিশের
- জুলাই কেন মানি মেকিং মেশিন হবে? ফেসবুক লাইভে কাঁদলেন উমামা
- বলিউডের দ্বিতীয় ব্যবসা সফল সিনেমা ‘সাইয়ারা’
- বিশ্বাস করবেন না, আল্লাহর দোহাই লাগে: সাদিয়া আয়মান
- ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলে অংশ নিতে পারেন খালেদা জিয়া
- শাকিব খানের ঈদের সিনেমাটি কালা জাহাঙ্গীরের জীবনী নির্ভর নয়
- সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, সদস্য নির্বাচিত হবেন পিআর পদ্ধতিতে
- ব্র্যাডম্যান-গাভাস্কারের কীর্তি স্পর্শসহ ৫ রেকর্ড গড়লেন গিল