মোদির ঢাকা সফর প্রমাণ করছে দু’দেশের সৃদৃঢ় আস্থার বন্ধন
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ০৯:০৯ ২৫ মার্চ ২০২১
।।সুকুমার সরকার।।
উভয় দেশ বিশেষ করে বাংলাদেশের মানুষের চোখ এখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর ঘিরে। কেননা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার বর্তমান সম্পর্কটি অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে অতি উচ্চতায় বিরাজ করছে।
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল অবধি বাংলাদেশে বিএনপি-জামাত জমানাকালে পাকিস্তানের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধায় যে বৈরিতা সৃষ্টি হয়েছিল তা কাটিয়ে এই মুহূর্তে দু’দেশের সরকারের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে সুদৃঢ় আস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এ আস্থার কথা দুই দেশের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের কথায় বারে বারে উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ হচ্ছে ভারতের নিকটতম প্রতিবেশি দেশ। তদুপরি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধকালে ভারত সর্বতো সহয়তা দিয়েছে। তাই ভারত নিয়ে বাংলাদেশের দেশের মানুষের আগ্রহটাও বেশি। ভারতে টানা দুইবারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৈশ্বিক করোনা-১৯’কে তুড়ি মেরে ২৬ মার্চ বাংলাদেশ সফর করবেন।
যা দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের দৃঢ়তার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। মোদি তাঁর বক্তব্যে বারে বারে পড়শিদের সঙ্গে সম্পর্ক গাড় করার কথা জোর দিয়েছেন। আর এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রয়েছে অন্য পড়শীদের চেয়ে সর্বাগ্রে। এর অন্যতম উদাহরণ কোভিড-১৯ টিকা অন্য দেশে পাঠানোর আগেই বাংলাদেশকে দিয়েছেন মোদি সরকার।
সেরাম থেকে ক্রয় বাবদ তিন কোটি ভ্যাকসিন পাঠানের আগেই ভারত শুভেচ্ছা হিসেবে দিয়েছে ২০ লাখ ভ্যাকসিন। অর্থাৎ মোদি বাংলাদেশের ব্যাপারে তাঁর কথার সঙ্গে তাঁর কাজের মিল রেখেছেন।
গত ১৭ মার্চ বাংলাদেশের জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০১তম জন্মদিনে বাংলায় টুইট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু সকল ভারতীয় নাগরিকের কাছে একজন বীর। মোদি আরও বলেন, ‘মানবাধিকার এবং স্বাধীনতার রক্ষক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে তার প্রতি আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা।
তিনি সকল ভারতীয় নাগরিকের কাছেও একজন বীর। একই সঙ্গে মোদি বলেন, ‘ ঐতিহাসিক মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ সফর করতে পারাটা আমার জন্য সত্যিই সম্মানের বিষয়।
ইউরোপীয়ান ফাউন্ডেশন ফর সাউথ এশিয়ান স্টাডিস জানিয়েছে, মুজিববর্ষ, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বাংলাদেশ-ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উপলক্ষে নরেন্দ্র মোদির সফর উভয় দেশের মধ্যকার সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তিশালী বন্ধুত্বের প্রতিশ্রুতি দেয়। ভারতের বিদেশ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তিনটি উপলক্ষকে কেন্দ্র করে নরেন্দ্র মোদির এই সফর।
তিনি ২৬ মার্চ বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন। একইসঙ্গে উভয় দেশের মধ্যে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে।
করোনা মহামারির মধ্যে এটাই তার প্রথম বিদেশ সফর। করোনার কারণে এর মধ্যে তিনি অন্য কোনো দেশে সফর করেননি। মোদির ঢাকায় আগমন বাংলাদেশিদের জন্য অত্যন্ত আবেগের।
ভারত-বাংলাদেশের এমনতরো বন্ধুত্বের বাতাবরণ আর মোদির সফর উভয়দেশ ও জনগণ সর্বোচ্চ সুফল ভোগ করতে পারবেন বলে সবাই আশাবাদী । বিশ্বের সব প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সীমান্ত নিয়ে একটা সমস্যা থাকেই। এর থেকে বাংলাদেশ ও ভারতও ব্যতিক্রম ছিল না। তবে এ সমস্যা উভয় দেশ আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত সমাধান করে নিয়েছেন। অপরদিকে ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গা নদীর জলবণ্টনের বিষয়ে ৩০ বছর মেয়াদি একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার মধ্য দিয়েই দুই দেশের মধ্যে দৃঢ় ভিত রচিত হয়।
১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ে চুক্তি ভারতের প্রচ্ছন্ন সমর্থন ছাড়া সম্ভব হতো না। বলা বাহুল্য, এই চুক্তির মধ্য দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠার বাতাবরণ তৈরি হয়। কয়েকদশক ধরে চলা পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীর সঙ্গে বৈরিতা দূর করে শেখ হাসিনা জনসংহতির সঙ্গে ‘শান্তিচুক্তি’ করেন। সমাধান করা হয়েছে স্থল সীমানাসহ সমুদ্র সীমানাও। যদিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১৭ ডিসেম্বর ভার্চুয়াল বৈঠকের মাধ্যমে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বর্ণালি ময়ূরপুচ্ছের ওপর আরো কিছু স্বর্ণালি পালক জুড়ে দেন।
করোনার কারণে নরেন্দ্র মোদি এবং শেখ হাসিনার বৈঠকটি ভার্চুয়ালি হলেও দুই নেতার চোখ ও মুখের ভাষায় বোঝাপড়ার মাত্রাটা কতখানি উঁচু সেটা যেমন ফুটে উঠেছে, তেমনি আন্তরিকতার উষ্ণ বাতাসে উভয় দেশের জনমানুষ মুগ্ধ হয়েছে। নরেন্দ্র মোদি পুনরায় উচ্চারণ করেছেন, ভারতের কাছ থেকে বাংলাদেশ আগের মতো আগামী দিনেও সব কিছুতে এক নম্বর ও সর্বোচ্চ প্রাধান্য পাবে।
স্মরণযোগ্য যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষদের মনে সব সময় একটা ভীতি সৃষ্টি করে রাখতো পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী। পাকিস্তান গোয়েবলস –এর কায়দায় ভারত বিরোধীতা চালিয়ে যেতো। তারা বাঙালীদের বোঝাত যে, ভারত পূর্ব পাকিস্তান দখল করে নেবে। পাকিস্তানের ওই ডাহা মিথ্যা কথাটা প্রমাণিত হলো ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে বন্ধুত্বের ভিত রচিত হয়েছিল ১৯৭১ সালে।তখন স্বাধীনতা যুদ্ধে লিপ্ত বাংলাদেশের মানুষের মহাদুর্দিন। বাঙালীদের কঠোর হাতে দমন করতে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকেই হত্যা মিশনে নেমে পড়ে।
ওই রাতেই ঢাকায় ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ আখ্যা দিয়ে নিরস্ত্র-নিরীহ এক এক লাখ বাঙালীর প্রাণ কেড়ে নেয়।। এরপর পাকিস্তান পুরো নয় মাস বাংলাদেশে ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করে। আর পাঁচ লাখ মা-বোনের ইজ্জতহানী করে। যা পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম কাণ্ড হিসেবে পাকিস্তান ধিকৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলেছে- ভারত সরকার ও জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থনের মধ্য দিয়ে। পাকিস্তানের বর্বর হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতন থেকে বাঁচতে দলে দলে বাঙালীরা ভারতে পাড়ি জমায়। ভারত শুধু এক কোটি মানুষকে আশ্রয় নয়- তাঁদের খাদ্য-বস্ত্র ও মাথাগোঁজার ব্যবস্থা করে দেয়। এরপর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ লড়তে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অস্ত্র দিয়ে সর্বতো সহায়তা করে। পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে পাকি সেনাদের হটাতে ও তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ভারত ও বাংলাদেশ ‘মিত্রবাহিনী’ গঠন করে।
এরফলে পাকিস্তানের পরাজয় অতিদ্রুত ও নিশ্চিত হয়ে পড়ে। বাংলাদেশের জনগণ সেসময়ে দেওয়া ভারতের সমর্থন ও সাহায্যের কথা আজও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা পররর্তীকালে দেশ পুণ:গঠনেও ভারত সর্বপ্রকার সাহায্য দেয়। অবশ্য ১৯৭৫ সালের মধ্য আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাংলাদেশের মানুষের ঘাড়ে চেপে বসে পাকিস্তান সমর্থক গোষ্ঠী। তারাও পাকিস্তানের মতো ভারত বিরোধীতায় সরব হয়। ফের দু’দেশের সম্পর্ক চোরাগলিতে ঢুকে পড়ে। তবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ১৯৯৬-২০০২ সাল অবধি ক্ষমতায় থাকার ফলে দু’দেশের মধ্যে ফের আস্থা সৃষ্টি হয়। মানুষ স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেন। ২০০১-২০০৬ বিএনপি-জামাত শাসনামলে ফের ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক তলানীতে গিয়ে দাঁড়ায়।
তবে ২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামি লিগ সরকার গঠনের পর ফের দু’দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা টানা তিন দফা (১৫ বছর মেয়াদে) সরকারে থাকায় অতীতের সকল বৈরিতা দূর হয়ে উভয় দেশের মধ্যে সর্বকালের সর্বোচ্চ আত্মীক সম্পর্ক দৃঢ়তর হয়েছে। আগামী ২৬ মার্চ দু’দিনের সফরে বাংলাদেশ যাবার আগে মোদি ২০১৪ সালে দেশের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করেই এক বছরের মাথায় অর্থাৎ ২০১৫ সালের জুনে তিনদিন বাংলাদেশ সফর করে গিয়েছেন।
বিএনপি-জামাতের শাসনামলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ উত্থান ঘটে। শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের ফলে তা শক্ত হাতে দমন করায় বাংলাদেশে ভারতবিরোধী শক্তিও দুর্বল হয়ে পড়ে। যা ভারত তার স্বার্থের অনুকূল বলে মনে করে। কেননা ভারতের সেভেন সিস্টার্সে যে বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির উত্থান ঘটেছিল তা থিতিয়ে যায়।ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রশিক্ষণ ঘাটি গুড়িয়ে দেওয়া হয়। বাংলাদেশের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে ভারত তার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করার এক দুর্লভ সুযোগ লাভ করে। এ ছাড়া উত্তর-পূর্বাঞ্চলের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে করিডর বা ট্রানজিটের সুবিধা লাভও ভারতের অনুকূলে চলে যায়।
বাংলাদেশ সরকার ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বিদ্রোহীদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করে। এ ধরনের উদ্যোগ সন্দেহাতীতভাবে ভারতীয় সরকারি পর্যায়ে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে একধরনের বিশ্বাসের ওপর দাঁড় করাতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে অবশ্য ভারতের কাছ থেকে বাংলাদেশের প্রাপ্তির প্রত্যাশাকেও উৎসাহিত করে। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়। সন্ত্রাসবিরোধী কাজ এবং নিরাপত্তাসংক্রান্ত সহযোগিতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারত একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে।
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে ভারতের মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ প্রতিষ্ঠার জন্য ট্রানজিটের সুবিধা এবং ভারতকে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের সুবিধাদানে রাজি হয় সীমান্ত সমস্যা সমাধানেও নেতারা রাজি হন। বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নয়নেও তাঁরা নতুন ক্ষেত্র নিয়ে মনোযোগী হন। ভারত থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি এবং ভারতের এক মিলিয়ন ডলারের ঋণদান অন্যতম। এরপর দুই পক্ষ কূটনৈতিক দর-কষাকষিতে সর্বোচ্চ ছাড় দেওয়ার নীতি গ্রহণ করে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কোন্নয়নের মোটামুটি একটি ইতিবাচক বাতাবরণ তৈরি হয়।
তবে এটা ঠিক ভারত ও বাংলাদেশ আজ একে অপরের জন্য অপরিহার্য। নিকটতম প্রতিবেশী হওয়া ছাড়াও বাংলাদেশ ও ভারত অনেকগুলো ইতিবাচক সূত্রে গাঁথা। বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশই গণতান্ত্রিক এবং গণতন্ত্রকেই তারা তাদের রাষ্ট্রীয় সংগঠনের কেন্দ্রীয় উপাদান হিসেবে গ্রহণ করেছে। ভারতের গণতন্ত্র যেমন গভীরতা অর্জন করেছে, তেমনি বাংলাদেশের গণতন্ত্রও প্রমাণ করেছে যে সে ধর্মীয় চেতনার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী না হয়েও বরং সম্পূরক শক্তি হিসেবে কাজ করছে। ভারতের টানা দুইবারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’র আসন্ন দ্বিতীয় দফা বাংলাদেশ সফর দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের দৃঢ়তার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। আর এর মাধ্যমে উভয়দেশ ও জনগণ সুফল ভোগ করতে পারবেন।
লেখক:সিনিয়র সাংবাদিক
- এসি নেই? ঘর ঠান্ডা রাখতে যা করবেন
- হিট অ্যালার্ট নিয়ে দুঃসংবাদ
- তীব্র গরমে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে ফিলিপাইনে
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- আব্দুল মোনেম গ্রুপের আমদানি-রপ্তানি স্থগিত ও ব্যাংক হিসাব জব্দ
- এমপি-মন্ত্রীর স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা
- দুই দিনে সোনার দাম কমলো ৫ হাজার ২৭৭ টাকা
- হিটস্ট্রোকের লক্ষণ ও করণীয়
- আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনা দিলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
- ইসরায়েলকে কড়া হুঁশিয়ারি ইরানের
- তীব্র গরমে এসি বিক্রির হিড়িক: কেনার আগে যেসব বিষয় মনে রাখবেন
- নির্দেশনা মানছেন না চালের মিল মালিকরা
- ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পদ্মশ্রী পদক নিলেন বন্যা
- সব ধরনের ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে
- সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক
- এই গরমে আইসক্রিম তৈরির সহজ রেসিপি
- তুলতুলে রসমালাই বানাবেন যেভাবে
- ইউটিউব দেখে পেঁয়াজ চাষে সফল শিক্ষার্থী মুনিরুল
- ছিনতাই থেকে মুক্তি: জাহাজে যা ঘটেছিল সাক্ষাৎকারে সব জানালেন নাবিক
- অসহ্য গরমে সুস্থ থাকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস
- বিশ্বের যেসব অঞ্চলে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির বেশি
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের সংশোধিত ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৪৬ হাজার
- গরমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেসব পরামর্শ দিলেন চিফ হিট অফিসার
- হজযাত্রীদের লাগবে যে পরীক্ষার রিপোর্ট
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত: প্রধানমন্ত্রী
- হিটস্ট্রোক থেকে বাঁচতে যা করবেন
- একদিনেই হিটস্ট্রোকে ৫ জনের মৃত্যু
- ইসরায়েলি অস্ত্র আমাদের বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বোরকা পরে গেলে ডিসকাউন্ট চাই: বুবলী
- ঢাকায় ঈদ পুনর্মিলনী
ক্রীড়া-শিল্প-সংস্কৃতির উৎকর্ষে মডার্ণ পাইথিয়ান গেমস - গরমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেসব পরামর্শ দিলেন চিফ হিট অফিসার
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের শূন্য পদ দ্রুত পূরণের নির্দেশ
- লেবুপানি খাবেন যে কারণে
- ইউটিউব দেখে পেঁয়াজ চাষে সফল শিক্ষার্থী মুনিরুল
- গরিবদের জন্য চার চাকা আনলো পিয়াজ্জিয়ো
- সাবমেরিন ক্যাবল বিচ্ছিন্ন, ইন্টারনেটে ধীরগতি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে স্কুল-কলেজ ৭ দিন বন্ধ
- প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকবেন যেভাবে
- নৌকায় চড়ে জরুরি কাজ সারছেন শারজাহবাসী
- পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি
- ইরানে হামলা: নাগরিকদের ইসরায়েল ছাড়তে বললো অস্ট্রেলিয়া
- প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা করলে প্রেমিকা দায়ী নয়:দিল্লি হাইকোর্ট
- আইপিএল থেকে মুস্তাফিজকে ফেরাতে বিসিবির সঙ্গে একমত সুজন
- ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করছে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসগুলো
- ঢাকায় ভিসা কেন্দ্র খুললো চীন
- খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ
- দেশে নিবন্ধিত নিউজ পোর্টালের সংখ্যা ২১৩: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ছিনতাই থেকে মুক্তি: জাহাজে যা ঘটেছিল সাক্ষাৎকারে সব জানালেন নাবিক
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যে নির্দেশনা দিলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর