ঢাকা, ২০ এপ্রিল শনিবার, ২০২৪ || ৭ বৈশাখ ১৪৩১
good-food
২২৯

জুস পানে ৫ ভুল

লাইফ টিভি 24

প্রকাশিত: ১১:৩৬ ৪ অক্টোবর ২০২১  

রেস্তোরাঁয় বসে ভারী খাবার খেলেও অনেকে কোমল পানীয় এড়িয়ে চলেন। কোলা বা কফির বদলে অর্ডার দেন ফলের জুস। আবার বাসায়ও অনেকে ফলের জুস পান করে ডায়েট করেন। কিন্তু জুস মানেই যে শরীরের জন্য উপকারী, তা নয়। জুস পান করতে চাইলে এড়িয়ে চলুন ৫ ভুল-
 

খোলা ও পুরোনো জুস
জুস সব সময় তাজা অবস্থায় পান করা উচিত। খোলা অবস্থায় থাকলে জুসের এনজাইমের মাত্রা কমতে থাকে। ফলে পুষ্টিগুণ হ্রাস পায়। জুস বানানোর পর তা  ফ্রিজে রাখলে ঠিক থাকবে। তবে দুই-তিন দিন পর আর তা পান করা উচিত নয়।

 

চিনিযুক্ত জুস
ফলমূলে থাকা প্রাকৃতিক চিনি দেহে সহজেই মিশে যায়। প্রক্রিয়াজাত চিনির মতো রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। চিনির কারণে যে রোগগুলো হয়, সেগুলো থেকে মুক্ত থাকা যায়। ফলে চিনি ছাড়া জুস পান করা ভালো।

 

পানির বিকল্প নয় 
পানির পরিবর্তে জুস পান করলে হবে না। জুস পান করলেও সারা দিনে ৮ গ্লাস পানি পান করতেই হবে। এতে ক্ষুধাভাব কমবে, পানিশূন্যতা রোধ হবে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের হয়ে যাবে।

 

খালি পেটে জুস
খালি পেটে জুস পান করলে তা শরীরের সব ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয়। ডিটক্স ওয়াটার পান করলে আরও ভালো। দুই বেলার খাবারের মাঝখানেও জুস পান করে পেট ভরাতে পারেন।

 

এক বেলার খাবার 
জুস পান করতে হয় পুষ্টির জন্য। কিন্তু এই পুষ্টি এক বেলার খাবারের চাহিদা পূরণ করতে পারে না। তাই ভাতের বা রুটির পরিবর্তে জুস পান করলে দুর্বল লাগবে। কাজ করতে গেলে শক্তি পাওয়া যাবে না। ফলে এক বেলার খাবার হিসেবে জুস পান করা যাবে না।