ঢাকা, ১৯ এপ্রিল শুক্রবার, ২০২৪ || ৬ বৈশাখ ১৪৩১
good-food
১৪৯৬

প্রচারনা শেষ: শনিবার ভোট

লাইফ টিভি 24

প্রকাশিত: ২৩:৩৩ ২৯ জানুয়ারি ২০২০  

ঢাকার দুই সিটিতে নির্বাচন আসছে ১ ফেব্রুয়ারি শনিবার। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারনা-জনসংযোগ। 

বিধি অনুযায়ী ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সব ধরনের প্রচার শেষ হয়ে যাবে ৩০ জানুয়ারি দিবাগত রাত ১২টায়।

নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, ভোটের ৩২ ঘণ্টা আগে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

 

১ ফেব্রুয়ারি  সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একযোগে সব কেন্দ্রে ভোট চলবে ইভিএমে।

ভোটের দুই দিন আগে ৩০ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত  চার দিনের জন্য দায়িত্ব পালন করবে মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স।

 

দুই সিটি ভোট সামনে রেখে ‘আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন’ সংক্রান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

আইন শৃঙ্খলা সভার নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ পরিপত্র জারি করা হয়।

মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সে দায়িত্ব পালন করবে পুলিশ, এপিবিএন, ব্যাটালিয়ন আনসার, বিজিবি ও র‌্যাব।নির্বাহী ও বিচারিক হাকিমও থাকবে এসময়।

ইভিএমের কারিগরি সহায়তায় প্রতি ভোট কেন্দ্রে ২ জন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য নিয়োগ থাকবে।

 

 

 

এক নজরে ভোটের সব নিয়ম-কানুন-বিধি : 

 

ভোটের ৩২ ঘণ্টা আগে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ভোটের দিন সকাল ৮ টা থেকে রাত ১২ টা; ভোটের দিন রাত ১২ টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ সমন্বিতভাবে ৩০ জানুয়ারি দিবাগত মধ্যরাত থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি দিবাগত মধ্যরাত পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় কোনো ব্যক্তি কোনো জনসভা আহ্বান, অনুষ্ঠান বা তাতে যোগদান করতে এবং মিছিল বা শোভাযাত্রা করতে পারবেন না।

>>  ৩০ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত  আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সধারীদেরও আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ চলাচল নিষিদ্ধ।

>>  করপোরেশনের প্রবেশপথ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীর চেক পোস্ট বসাতে হবে।

>>  কোনো অবস্থাতেই অবাঞ্চিত ব্যক্তিকে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না।

>>  ভোটকেন্দ্রের ৪০০ গজ ব্যাসার্ধেরমধ্যে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী বা তার পক্ষে কোনো ব্যক্তি ক্যাম্প করতে পারবে না।

>>  ভোটকেন্দ্রে কোনো প্রকার দাঙ্গা, সন্ত্রাস বা অনিয়ম হলে কিংবা আইন বিধির ব্যত্যয় হলে ভোটগ্রহণ বন্ধ।

>>  নির্বাচনকে ব্যহত করার জন্য কেউ সন্ত্রাসী কাজে লিপ্ত হলে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর কাছে সোপর্দ করতে হবে।

 

জননিরাপত্তা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দিন স্বাক্ষরিত পরিপত্রে বলা হয়, অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

ভোটের সব খবর বিভাগের পাঠকপ্রিয় খবর