দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান চলবে
রাজাকার ও দোসরদের স্থান হবে না
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ২৩:৫৫ ৩ নভেম্বর ২০১৯

জাতির পিতা এবং জাতীয় চার নেতা হত্যাকান্ডের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফের স্বাধীনতা বিরোধীদের অভিযুক্ত করে বলেছেন, বাংলার মাটিতে রাজাকার, খুনী এবং তাদের দোসরদের কোন স্থান হবে না।
তিনি বলেন, ‘রাজাকার, খুনী, আলবদর এবং আল শামস এবং ’৭৫’র ১৫ আগস্ট এবং ৩রা নভেম্বরের খুনীদের যারা দোসর, খুনীদের মদদদাতা তাদের কারোও স্থান বাংলার মাটিতে ভবিষ্যতে কোনদিন ইনশাল্লাহ হবে না।’
প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আজ বিকেলে রাজধানীর খামারবাড়িস্থ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় সভাপতির ভাষণে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে সেভাবেই চিন্তা করতে হবে, এই দেশ যেন আবারো ঐ খুনীদের রাজত্ব না হয়। বাংলাদেশের উন্নয়নের গতিধারা যেন অব্যাহত থাকে। গণতান্ত্রিক ধারা যেন অব্যাহত থাকে।’
সরকার প্রধান বলেন, ‘আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছে, শহীদ হয়েছে, যাঁদের মহান আত্মত্যাগের বিনিময়ে এই স্বাধীনতা, সেই স্বাধীনতা কখনও ব্যর্থ হতে পারে না। ব্যর্থ হয় নাই এবং ভবিষ্যতেও আর কেউ তা ব্যর্থ করতে পারবে না।’
চলমান সন্ত্রাস এবং দুর্নীতি ও মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত রাখার দৃঢ় প্রত্যয় পূণর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে, মাদক এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে অভিযান সেটা অব্যাহত থাকবে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের স্মরণ সভায় প্রারম্ভিক বক্তব্য প্রদান করেন এবং স্মরণ সভাটি পরিচালনা করেন দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং উপপ্রচার সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম।
স্মরণ সভায় বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সাবেক শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এবং সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন এমপি।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রিয় সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীর বিক্রম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ এবং অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও বক্তৃতা করেন।
আরো বক্তৃতা করেন- বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক, লেখক ও সাংবাদিক আনিসুল হক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রিয় নেতা আনোয়ার হোসেন, কেন্দ্রিয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তরের সভাপতি অ্যাডভোকেট রহমত উল্লাহ এমপি এবং দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুদ্ধাপরাধী এবং খুনীদের এদেশে বিচার হয়েছে, সাজা হয়েছে। এদের যারা দোসর বা ষড়যন্ত্রকারী হয়তো আজকে আমরা তাদের বিচার করে যেতে পারলাম না বা হয়তো আমরা চেষ্টা করবো বা আগামীতে যারা আসবে, কোন না কোন দিন, এই ষড়যন্ত্রকারিরাও একসময় ধরা পড়বে। তাদের এই রহস্য উদঘাটন অবশ্যই হবে। কারণ ইতিহাস কখনও মুছে ফেলা যায় না।
তিনি বলেন, কেউ না কেউ এই বিচারটা করবে, এটা হবে, সেদিন আসবেই। কারণ বঙ্গবন্ধুর নাম যখন এদেশ থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করেছিল ঘাতক দল তখন তারা ভেবেছিল কোনদিন আর এই নাম ফিরে আসবে না। কিন্তু তা হয়নি। ২১ বছর পর আবার ফিরে এসেছে।
‘আবারও সময় আসবে আমাদের এবং এই দেশ থেকে অন্যায়-অবিচার দূর হবে,’বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব সহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদ এবং দেশ মাতৃকার সকল গণ আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে অন্তরীণ থাকাকালীন তাঁর নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন তাঁরই ঘনিষ্ঠ সহচর এবং জাতীয় চারনেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামারুজ্জামান। ১৯৭৫ এর ৩রা নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাতের আঁধারে বঙ্গবন্ধুর খুনীরাই তাঁদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করে। কারাগারের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকা অবস্থায় এমন নৃশংস ও বর্বরোচিত হত্যাকান্ড বিশ্ব ইতিহাসে নজিরবিহীন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, এই দেশের মানুষ সারাজীবন বঞ্চিত থাকবে, ক্ষুধার্ত থাকবে, অবহেলিত থাকবে, সেটাই চেয়েছিল বিএনপি।
তিনি বলেন, ‘একটা দল যার চেয়ারপার্সন (খালেদা জিয়া) এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে জেলে আবার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যাকে করলো (তারেক রহমান), সে আরেক সাজাপ্রাপ্ত আসামী এবং পলাতক।’
প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভের সংগে এসময় বিএনপি’র রাজনীতির সংগে যুক্তদের আত্মমর্যাদার প্রশ্ন তুলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেন।
তিনি বলেন, ‘আমি জানি না যারা বিএনপি করেন তাদের কোন মেরুদন্ড আছে কিনা সেটাই আমার সন্দেহ। তারা শুধু মায়াকান্না কাঁদে।’
শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের সমর্থন নিয়ে আমরা বার বার ক্ষমতায় এসেছি বলেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তাদের ফাঁসির রায় আমরা কার্যকর করতে পেরেছি। জাতির পিতার হত্যাকান্ডের বিচার করে তার রায়ও কার্যকর করতে পেরেছি।
৩রা নভেম্বরের জেল হত্যার বিচার হয়েছে এবং এখনও যে কয়টা খুনী এখানে সেখানে পালিয়ে আছে তাদেরও খোঁজ খবর করা হচ্ছে, বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৫ আগস্ট যখন বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল তখন অনেকে ভেবেছে পরিবারকে নিঃশেষ করার জন্যই এ হত্যাকান্ড। কিন্তু ৩ নভেম্বর যখন জেলখানায় চার নেতাকে হত্যা করা হলো তখন বাংলার মানুষ পরিষ্কারভাবে বুঝতে পেরেছিল এটা ছিল সম্পূর্ণ রাজনৈতিক এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের কাজ। কারণ তারা একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘খন্দকার মোশতাকের নির্দেশে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় কারাগারে অস্ত্র নিয়ে ঢোকা যায় না। কিন্তু, তারা অস্ত্র নিয়ে ঢুকেছিল। গণভবন থেকে সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, যেভাবে ঢুকতে চায়, সেভাবেই যেন ঢুকতে দেওয়া হয়।’
তিনি বলেন, জিয়া এই ষড়যন্ত্রের সাথে ওতপ্রতভাবে জড়িত ছিল বলেই মোস্তাক যখন রাষ্ট্রপতি হলো, নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা দিয়েই জিয়াউর রহমানকে বানালো সেনা প্রধান। কাজেই মোস্তাকের পতনের সাথে সাথে জিয়ার হাতে সমস্ত ক্ষমতা চলে আসলো।
ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করে জাতির পিতা হত্যার বিচারের পথ রুদ্ধ করা, খুনীদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরী দিয়ে পুরস্কৃত করা সহ বহুদলীয় গণতন্ত্রের নামে জিয়ার কারফিউ দিয়ে দেশ শাসনের নামে চলা দু:শাসনের বিভিন্ন ঘটনাবলীও এ সময় তুলে ধরেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অন্যায়কে আমরা প্রশ্রয় দেইনি। অর্থনৈতিকভাবে দেশের উন্নতি করা, দেশের অবকাঠামোসহ সার্বিক উন্নয়ন এবং দারিদ্রের হাত থেকে এদেশের মানুষকে মুক্তি দিতে চেয়েছি।
‘জাতির পিতা যেভাবে চেয়েছিলেন এদেশের দু:খী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো, সেটাই আমাদের লক্ষ্য এবং আমরা সেটাই করে যাচ্ছি,’বলেন তিনি।
তিনি কোন আন্তর্জাতিক ফোরামে গেলে তাঁর সঙ্গে কথোপকথনে বাংলাদেশের উন্নয়নের গতিধারায় বিশ্বের অনেক দেশের রাষ্ট্র এবং সরকার প্রধানগণই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেন কিভাবে আমরা এত তাড়াতাড়ি উন্নতিটা করতে পারলাম।’
এর উত্তরে তিনি বলেন, ‘জবাব আমার একটাই যদি আন্তরিকতা থাকে এবং আমার বাবা ও মায়ের কাছ থেকে যেটা শিখেছি দেশের প্রতি যদি সেই ভালবাসা থাকে, দেশের মানুষের প্রতি দরদ থাকে, দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ থাকে তাহলে অসাধ্য সাধন করা যায়। কারণ সে সময় মানুষের সমর্থন পাওয়া যায়। আর মানুষের সমর্থন এবং দোয়াটাই এ সময় সবথেকে বেশি কাজে লাগে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি, আজকে বাংলাদেশ সমগ্রবিশ্বে উন্নয়নের একটা বিস্ময়। সেই সম্মান এবং মর্যাদাটা বাংলাদেশ আজকে পেয়েছে।’
এই সম্মান ধরে রেখে এগিয়ে যাওয়ায় তাঁর দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বাংলাদেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ হিসেবে আমরা একদিন গড়ে তুলবো, ইনশাল্লাহ।
- লিটন-হৃদয়ের ব্যাটিং দৃঢ়তায় দাপুটে জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
- ফের ইউএনডিপির শুভেচ্ছাদূত জয়া
- সকালে ভেজানো ছোলা খাওয়ার যত উপকারিতা
- ছাত্রদলের পর জাকসু নির্বাচন বর্জন করলো আরো চার প্যানেল
- পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
- নেপাল থেকে নিরাপদে দেশে ফিরলেন ফুটবলাররা
- আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
- ৪৮তম বিসিএসের ফল প্রকাশ: নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ হাজার ১২০ চিকিৎসক
- নেপালে বাংলাদেশিরা নিরাপদে, পরিস্থিতির উন্নতি হলেই ফিরতে পারবেন
- মাহির সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, যা জানালেন জায়েদ
- স্ত্রীর কথা মনোযোগ দিয়ে শোনার যত উপকারিতা
- এবারের জাতীয় নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র ৪২৬১৮
- নেপালের শীর্ষ নেতারা গোপনে, তবু দেশ পরিচালনা তাদের হাতেই
- আ. লীগের সঙ্গে আঁতাত করে ডাকসু নির্বাচনে জিতেছে শিবির
- এশিয়া কাপে নামার আগে সুখবর পেলেন লিটন-মুস্তাফিজরা
- নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর সন্ধান মিলেছে
- বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
- ডাকসু নির্বাচন: বুধবারও বন্ধ থাকবে ক্লাস-পরীক্ষা
- হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায় যেসব খাবার
- বলিউডের সেরা তারকার তালিকায় শীর্ষে সালমান, নেই শাহরুখ, আমির
- এবারের নির্বাচনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দেবেন: ইসি সচিব
- ১৬ বছর বয়সীরা এনআইডি পাবেন
- কাতারে হামলা চালালো ইসরায়েল
- এশিয়া কাপে মোটা অঙ্কের প্রাইজমানি: কত টাকা পাবে চ্যাম্পিয়নরা
- নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের ঘরে থাকার পরামর্শ
- দুর্গাপূজায় ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠাচ্ছে সরকার
- হজমশক্তি বাড়ায় যে ৪ ফল
- কার্তিক-শ্রীলীলার বিয়ের প্রস্তুতি শুরু!
- নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুত সেনাবাহিনী, ইসির নির্দেশনার অপেক্ষা
- নেপালে ‘জেন জি’দের বিক্ষোভ, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৯
- সাবেক কর্মীদের ১৮২৩ কোটি টাকা পাওনা পরিশোধ করছে না ম্যারিকো
- নুরাল পাগলার মরদেহ পোড়ানো অমানবিক ও ঘৃণ্য: অন্তর্বর্তী সরকার
- আদালতে বিচারকের সামনেই সাংবাদিককে মারধর
- কেমন হলো এশিয়া কাপের ৮ দলের স্কোয়াড
- ব্ল্যাক নাকি গ্রিন টি, কোনটি বেশি উপকারী?
- আমির, শাহরুখ, সালমানের ছবিও ফিকে ‘সাইয়ারা’র প্রেমের ছোঁয়ায়
- আর্জেন্টিনার দুই প্রতিপক্ষ চূড়ান্ত, কবে-কখন খেলা
- দুর্গাপূজায় ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠাচ্ছে সরকার
- ভোরের স্বপ্ন কী আসলেই সত্যি হয়?
- সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংককে একীভূত না করার দাবি
- জাতীয় সংসদ নির্বাচন: গাজীপুরে আসন বাড়লো, কমলো বাগেরহাটে
- নুরাল পাগলার মাজার ঘিরে পুলিশের ওপর হামলা, গ্রেফতার ৫
- নির্বাচনের সীমানা চূড়ান্ত:৩৭ আসনে পরিবর্তন, ঢাকাসহ ৪৬ আসনে প্রভাব
- হজমশক্তি বাড়ায় যে ৪ ফল
- এশিয়া কাপে মোটা অঙ্কের প্রাইজমানি: কত টাকা পাবে চ্যাম্পিয়নরা
- আগামী সরকারের মন্ত্রীদের জন্য কেনা হচ্ছে বিলাসবহুল ৬০ গাড়ি
- ফ্যাশনের নতুন ট্রেন্ড দাড়ি, সৌন্দর্য বাড়াতে যেভাবে যত্ন নেবেন
- স্বর্ণের দাম সর্বকালের সর্বোচ্চ
- ট্রাম্পকে তুলোধনা করলেন সালমান!
- ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার অবনতি