জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ১৮:৩৭ ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করলেও নির্বাচনের তারিখ অবশ্য তিনি জানাননি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের আরেকটি গুরুদায়িত্ব হচ্ছে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান। আমি ঘোষণা করেছি যে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই নির্বাচন উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের জন্য আমরা সব প্রস্তুতি গ্রহণ করছি।”
জুলাই সনদকে মূল দলিল হিসেবে ধরে নিয়ে উপদেষ্টামণ্ডলীর সভায় জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ অনুমোদন হয়েছে জানিয়ে একে ‘বিরাট খবর’ হিসেবেও তুলে ধরেন ইউনূস। বলেন, প্রয়োজনীয় স্বাক্ষর শেষে এটি গেজেট নোটিফিকেশন করার পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।
তিনি বলেন, “আমরা সকল বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোটের আয়োজন করা হবে। অর্থাৎ জাতীয় নির্বাচনের মতো গণভোটও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে একইদিনে অনুষ্ঠিত হবে।”
অন্তর্বর্তী সরকারের এই সিদ্ধান্ত বিএনপির দাবির সঙ্গে মিলে গেছে। অন্যদিকে জামায়াত চাইছে নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে, তার ভিত্তিতে নির্বাচন। দাবি আদায়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অবস্থানের ঘোষণাও দিয়েছে তারা।
জাতীয় নির্বাচনের দিনে গণভোট হলে সংস্কারের লক্ষ্য কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে না বলে মত দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “নির্বাচন আরও উৎসবমুখর ও সাশ্রয়ী হবে।”
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে উপযুক্ত সময়ে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করা হবে বলেও জানান তিনি।
প্রায় দেড় যুগ ধরে জনগণ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ছিলেন বলে মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “তারা আজ আসন্ন নির্বাচনে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন।”
যে প্রশ্নে গণভোট
জুলাই সনদের আলোকে গণভোটের ব্যালটে যে প্রশ্ন নির্ধারণ করা হয়েছে, তাও জানান প্রধান উপদেষ্টা।
প্রশ্নটি হলে: “আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?”
ক) নির্বাচনকালীন সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়ার আলোকে গঠন করা হবে।
খ) আগামী সংসদ হবে দুই কক্ষ বিশিষ্ট। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ জন সদস্য বিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।
গ) সংসদে নারীর প্রতিনিধি বৃদ্ধি, বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার ও সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমিতকরণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও স্থানীয় সরকার-সহ বিভিন্ন বিষয়ে যে ৩০টি প্রস্তাবে জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমত হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী দলগুলো বাধ্য থাকবে।
ঘ) জুলাই সনদে বর্ণিত অন্যান্য সংস্কার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুসারে বাস্তবায়ন করা হবে।”
গণভোটের দিন এই চারটি বিষয়ের ওপর একটিমাত্র প্রশ্নে ভোটাররা ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দিয়ে মতামত জানাবে।
ভোটে ‘হ্যাঁ’ জয়ী হলে নির্বাচিত প্রতিনিধি নিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠিত হবে। এই প্রতিনিধিরা জাতীয় সংসদের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করবেন।
পরিষদ তার প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ হতে ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে সংবিধান সংস্কার করবে। সংবিধান সংস্কার হওয়ার পর ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে সংসদ নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যানুপাতে উচ্চকক্ষ গঠন করা হবে। এর মেয়াদ হবে নিম্নকক্ষের শেষ কার্যদিবস পর্যন্ত।
প্রধান উপদেষ্টা জানান, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা অনুসারে সংবিধানে জুলাই জাতীয় সনদ অন্তর্ভুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এটিও অনুমোদিত আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণ’
সরকার গঠনের ১৫ মাস পরের এই সময়টাকে গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের সরকারের ওপর ন্যস্ত দায়িত্ব ছিল মূলত তিনটি। হত্যাকাণ্ডের বিচার করা, একটি জবাবদিহিমূলক ও কার্যকর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের আয়োজন করা এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।”
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালে সংগঠিত হত্যাকাণ্ড ‘তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্দেশে’ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এই বিচারের উদ্দেশ্যে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাদের প্রথম রায় শীঘ্রই দিতে যাচ্ছে। ট্রাইব্যুনালে আরও কয়েকটি মামলার বিচার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।”
সাধারণ ফৌজদারি আদালতগুলোতেও জুলাই হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত কিছু বিচারকাজ শুরু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “আমরা একইসঙ্গে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো গুমের মতো নৃশংস অপরাধের বিচারকাজ শুরু করেছি।”
সংস্কারের ক্ষেত্রেও আমরা ব্যাপক অগ্রগতি অর্জনের কথা তুলে ধরে ইউনূস বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার নিজ উদ্যোগে বা বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের ভিত্তিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের কাজ সম্পন্ন করেছে। কিছু প্রস্তাবিত সংস্কারের কাজ এখনও চলমান আছে।”
অধ্যাদেশের মাধ্যমে বা বিদ্যমান আইন সংশোধন করে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, বিচার ব্যবস্থাপনা, আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, ডিজিটালাইজেশন সম্প্রসারণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধে বিভিন্ন সংস্কার করা হয়েছে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “ভবিষ্যতে সুশাসনের জন্য এসব সংস্কার বড় ভূমিকা রাখবে বলে আমরা মনে করি।”
আগামী নির্বাচিত সরকার সংসদে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এসব সংস্কার গ্রহণ করবে বলেও ভাষণে উল্লেখ করা হয়।
ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবে ভিন্নমত নেই
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে দেখা দেওয়া মতভেদকে খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, “ঐকমত্য কমিশনের প্রণীত জুলাই সনদে সংবিধান বিষয়ক ৩০টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। এটি একটি ঐতিহাসিক অর্জন। কিছু প্রস্তাবে সামান্য ভিন্নমত আছে। বাকি অল্প কিছু প্রস্তাবে আপাতদৃষ্টে মনে হয় অনেক দূরত্ব আছে, যা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে খতিয়ে দেখলে দেখা যায় যে, এসব প্রস্তাবগুলোর ক্ষেত্রেও আসলে মতভিন্নতা খুব গভীর নয়।
“কেউ সংস্কারটা সংবিধানে করতে চেয়েছেন, কেউ আইনের মাধ্যমে করতে চেয়েছেন। কিন্তু সংস্কারের প্রয়োজনীতা, নীতি ও লক্ষ্য নিয়ে কারো মধ্যে মতভেদ নেই। কাজেই রাজনৈতিক দলগুলোর প্রকাশ্য বক্তব্য যতখানি পরস্পরবিরোধী অবস্থান আছে বলে মনে হয়, জুলাই সনদ সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করলে ততখানি মত পার্থক্য দেখা যায় না। এটি আমাদের অনন্য অর্জন। এতে জাতি এগিয়ে যেতে সাহসী হবে।”
ইতিবাচক ধারায় দেশ
২০২৪ সালের ৮ আগস্ট সরকার গঠনের পর ১৫ মাসে দেশের অর্থনীতি ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে বলেও দাবি করেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, “অভ্যুত্থানের পর দায়িত্ব গ্রহণ করে অর্থনীতিকে গভীর গহ্বর থেকে উদ্ধার করা ছিল আমাদের জন্য একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ। গত ১৫ মাসে আমরা সেই চ্যালেঞ্জ উৎরাতে সক্ষম হয়েছি। রপ্তানি, বৈদেশিক বিনিয়োগ ও রিজার্ভসহ অর্থনীতির সবগুলো সূচকে দেশ ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে।
“লুট হয়ে যাওয়া ব্যাংকিং খাত ইতোমধ্যে ঘুরে দাঁড়িয়েছে, মানুষের আস্থা ফিরে এসেছে। ব্যাংকিং খাতকে আরও শক্তিশালী করতে নানামুখী পদক্ষেপ চলমান রয়েছে।”
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন দেশের বৈদেশিক বিনিয়োগ হ্রাস পেলেও গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী প্রথম বছরে বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ অর্থাৎ এফডিআই ১৯ দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এটি বৈশ্বিক প্রবণতার বিপরীতে এক অনন্য অর্থনৈতিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।”
আগামী সপ্তাহে ডেনমার্কভিত্তিক মায়ার্স্ক গ্রুপের মালিকানাধীন এপিএম টার্মিনালস বি.ভি.-এর সঙ্গে লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্পে ৩০ বছরের কনসেশন চুক্তি হতে যাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এই চুক্তির আওতায় ইউরোপীয় এই কোম্পানি ৫৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে। এটি এযাবৎকালে বাংলাদেশে ইউরোপের সর্বোচ্চ একক বিনিয়োগ। লালদিয়া হবে দেশের প্রথম বিশ্বমানের গ্রিন পোর্ট।”
- মানবতাবিরোধী অপরাধ: হাসিনার মামলার রায় সোমবার
- ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, নিরাপত্তা ঝুঁকিতে লঙ্কান ক্রিকেটাররা
- চার বিষয়ে হবে গণভোট, এক প্রশ্নে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ দিয়ে মতামত
- ‘ঝাল’ লাগে, তবু ঝাল খাই কেন?
- ডিপজলের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা, তদন্তে পিবিআই
- জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা
- ইলন মাস্ক কি বাস্তবের ‘আয়রন ম্যান’?
- নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে
- পুলিশের গাড়ি, মাইক্রোবাসে আগুন ‘দুর্ঘটনা’
- ২০২৬ শেষ বিশ্বকাপ রোনালদোর
- সালমান খানের খামারবাড়ির অজানা দিক জানালেন শেহনাজ
- গরুর দুধ নাকি ছাগলের দুধ, কোনটি ভালো?
- অনন্ত জলিলের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ!
- হিরোর ৪৪০ সিসির হাঙ্ক বাইক প্রযুক্তিতেও সেরা
- দোরগোড়ায় শীত, প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
- প্রবাসীরা ভোট দেবেন ২০ দিন আগে
- ডলারের সিংহাসন কি নড়বড়ে?
- ছয় মিনিটেই শেষ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিট
- ছেলের জন্য দোয়া চাইলেন মা সুচন্দা
- নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া মানে আমাদের সর্বনাশ: ফখরুল
- ফ্রিজে ডিম কতদিন ভালো থাকে?
- মোবাইলে ছবি এডিটের সেরা অ্যাপ যেগুলো
- সর্দি-কাশি থেকে দূরে থাকতে পাতে থাকুক এই ১০ খাবার
- কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের শিক্ষকরা, সারাদেশে ক্লাস বন্ধ
- জলবায়ু সচেতন স্থাপত্যে গুরুত্বারোপ মেরিনা তাবাসসুমের
- গ্রিন জেমস্ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বিজ্ঞান মেলায় উদ্ভাবনী প্রকল্প
- যৌন হয়রানির অভিযোগ জাহানারার, তদন্তে বিসিবি
- শীতের আগে নিজের যত্নে যা করবেন
- পাখির খাদ্যের আড়ালে পাকিস্তান থেকে এলো ২৫ হাজার কেজি মাদক
- ৫ ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকরা যেভাবে টাকা ফেরত পাবেন
- জলবায়ু সচেতন স্থাপত্যে গুরুত্বারোপ মেরিনা তাবাসসুমের
- মোবাইলে ছবি এডিটের সেরা অ্যাপ যেগুলো
- প্রবাসীরা ভোট দেবেন ২০ দিন আগে
- যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি সোমা সাইদ
- শীতের আগে নিজের যত্নে যা করবেন
- যৌন হয়রানির অভিযোগ জাহানারার, তদন্তে বিসিবি
- দোরগোড়ায় শীত, প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
- পাখির খাদ্যের আড়ালে পাকিস্তান থেকে এলো ২৫ হাজার কেজি মাদক
- ২০২৬ সালে সরকারি ছুটি ২৮ দিন
- ছয় মিনিটেই শেষ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিট
- শিগগিরই অবসর নেবো, সেদিন কাঁদবোও: রোনালদো
- গ্রিন জেমস্ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বিজ্ঞান মেলায় উদ্ভাবনী প্রকল্প
- ইলন মাস্ক কি বাস্তবের ‘আয়রন ম্যান’?
- যাকে ভয় পেতেন, তার নায়িকা মৌ খান
- সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আর নেই
- ফ্রিজে ডিম কতদিন ভালো থাকে?
- অনন্ত জলিলের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ!
- এইচএসসি পাসে ২০০ এসআর নেবে আবুল খায়ের গ্রুপ
- সর্দি-কাশি থেকে দূরে থাকতে পাতে থাকুক এই ১০ খাবার
- ছেলের জন্য দোয়া চাইলেন মা সুচন্দা







