যেভাবে জন্ম হয় ইউক্রেনের
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ২২:১৭ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২

ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের উত্তেজনা চরম নাটকীয় মোড় নিয়েছে। গত সোমবার রাতে মোক্ষম চাল চেলেছেন ভ্লাদিমির পুতিন। পূর্ব ইউক্রেনের বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ককে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন তিনি। পরে ইউক্রেনে হামলা চালিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
পুতিন বলছেন, ইউক্রেন প্রকৃতপক্ষে কোনও রাষ্ট্র নয়। কোনও দিনই ছিল না। এখন যা ইউক্রেন তা আসলে 'প্রাচীন রুশ ভূখণ্ড। আধুনিক যুগের এই ইউক্রেন আসলে সম্পূর্ণতই বলশেভিক কমিউনিস্ট রাশিয়ার সৃষ্টি। তিনি বলেন, ১৯১৭ সালের বিপ্লবের পর এ প্রক্রিয়া শুরু হয়। লেনিন ও তার সহযোগীরা রাশিয়ার ঐতিহাসিক ভূখণ্ডকে ভাগ করে ছিঁড়েখুঁড়ে সবচেয়ে খারাপভাবে এ কাজ করেন।
পুতিন বলেন, ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার সময় মিখাইল গর্বাচেভের দুর্বল সরকারের কারণেই ইউক্রেন স্বাধীন হওয়ার সুযোগ পায়।
সত্যিই কি তাই? এ যুগের ইউক্রেন রাষ্ট্র কি আসলে একটা অবাস্তব কল্পনা? ইতিহাস কী বলে?
প্রকৃতপক্ষে রাশিয়া ও ইউক্রেনের ইতিহাস বহু শতাব্দী ধরেই একসঙ্গে জড়িয়ে আছে। সেই ইতিহাস অত্যন্ত জটিল। রাশিয়া ও ইউক্রেন - উভয়েরই প্রধান ধর্ম অর্থোডক্স খ্রিস্টান। তাদের ভাষা, সংস্কৃতি এবং খাদ্য - এগুলো একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ অতি প্রাচীন শহর। রুশ জনগোষ্ঠীর একসময়ের রাজধানী। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় রাশিয়ার বর্তমান রাজধানী মস্কোর চেয়েও কয়েক শতাব্দী আগে । রুশ ও ইউক্রেনীয় - উভয় জনগোষ্ঠীই দাবি করে কিয়েভই হচ্ছে তাদের আধুনিক সংস্কৃতি, ধর্ম ও ভাষার মূল কেন্দ্র। তবে এখন যা ইউক্রেন - তার ঐতিহাসিক বাস্তবতা হচ্ছে গত এক হাজার বছরে তাদের সীমান্ত, ধর্ম ও জনগোষ্ঠীর প্রকৃতি বার বার পরিবর্তিত হয়েছে।
'কিয়েভান রুশ'
ইউক্রেন আর রাশিয়ার অভিন্ন উৎসের সবচেয়ে পুরোনো খোঁজ পাওয়া যায় ইউরোপের ওই অঞ্চলে স্লাভ জনগোষ্ঠীর প্রথম রাষ্ট্রের ইতিহাসে। সেটা ছিল মধ্যযুগের এক সাম্রাজ্য - যার নাম 'কিয়েভান রুশ'। এর প্রতিষ্ঠা হয়েছিল নবম শতাব্দীতে।
বর্তমান ইউক্রেন, বেলারুশ এবং রাশিয়ার অংশ নিয়ে গঠিত হয় এই কিয়েভান রুশ। আজ পর্যন্ত এই তিন দেশই দাবি করে কিয়েভান রুশই হচ্ছে তাদের সাংস্কৃতিক পূর্বপুরুষ। "কিয়েভান রুশ" কথাটির সরল অর্থ হলো "কিয়েভের রুশদের আবাসভূমি।" তাদের রাজধানী ছিল কিয়েভ। আর এই রাজ্যের অধিবাসীদের বলা হতো রুশ।
এই কিয়েভান রুশের প্রতিষ্ঠাতা ছিল ভাইকিংরা। যারা এ যুগের উত্তর ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়া বা সুইডেন-নরওয়ে-ডেনমার্ক অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর লোক। রুশ জাতির আদি উৎস নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে মতভেদ আছে। কেউ বলেন - রুশদের আদি পূর্বপুরুষরা ছিল সুইডেনের। আবার আরেক দল ইতিহাসবিদ মনে করেন এটা ঠিক নয়, রুশরা হচ্ছে স্লাভ জনগোষ্ঠীর বংশধর।
জটিল উত্থানপতনের ইতিহাস
কিয়েভ শহরটির অবস্থান এমন এক জায়গায় -যেখান দিয়ে নবম-দশম শতাব্দীতে অনেক প্রাচীন বাণিজ্যিক পণ্য চলাচলের পথ গড়ে উঠেছিল। ইউক্রেনের ভূ-প্রকৃতিরও আছে অনেক বৈচিত্র্য। এখানে আছে কৃষিজমি, বনভূমি আর কৃষ্ণসাগর হয়ে নৌচলাচলের পথ। তাই বিভিন্ন সময় বহু যোদ্ধা জনগোষ্ঠীর দখলে ছিল এই এলাকা।
এটাও ঠিক আধুনিক ইউক্রেনের কিছু অংশ বহু শতাব্দী ধরে রুশ সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। কিন্তু ইউক্রেনের অন্য কিছু অঞ্চল আবার বিভিন্ন সময় অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাম্রাজ্য, পোল্যান্ড বা লিথুয়ানিয়ারও অংশ ছিল। ইউক্রেনের ভূখণ্ড অটোমান তুর্কদেরও দখলে ছিল কিছু সময়ের জন্য।
কিন্তু এর মধ্যে আবার বিভিন্ন সময় এমন কিছু দৃষ্টান্তও আছে যখন সাময়িকভাবে হলেও ইউক্রেন রাষ্ট্রের একটি স্বতন্ত্র অস্তিত্ব দেখা গিয়েছিল। যেমন সপ্তদশ শতাব্দীতে ইউক্রেনীয় কসাকদের স্বায়ত্বশাসিত রাজ্য।
ইউক্রেনীয় জাতীয়তাবাদ
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক টাইমস দৈনিকের এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে - ইউক্রেনকে অনেক রুশই দেখে থাকেন তাদের জাতির "ছোট ভাই" হিসেবে। তারা মনে করেন ইউক্রেনীয়দের আচরণও সেরকমই হওয়া উচিত।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, রাশিয়ায় বলশেভিক বিপ্লবেরও অনেক আগে দেশটিতে যখন কয়েক শতাব্দী ধরে জারের শাসন চলছিল, তখন থেকেই ইউক্রেনীয়দের জাতীয়তাবাদ এবং স্বতন্ত্র পরিচয়ের রাজনীতি রাশিয়ায় নানা সমস্যা তৈরি করছিল।
সেন্ট পিটার্সবুর্গে ১৯১৭ সালের ফেব্রুয়ারি বলশেভিক বিপ্লব হয়। এরপর ক্রাইমিয়াসহ ইউক্রেনের এক বড় অংশ রাশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে স্বাধীন ইউক্রেন প্রজাতন্ত্র গঠনের কয়েকটি চেষ্টা করে। ১৯১৭ থেকে ১৯২০ সালের মধ্যে এক যুদ্ধবিক্ষুব্ধ এবং চরম বিশৃঙ্খল সময়ে সেই স্বাধীন ইউক্রেন গঠনের চেষ্টা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারেনি।
লেনিনের নেতৃত্বাধীন সোভিয়েত সরকার স্বাধীন ইউক্রেন গঠনের চেষ্টাকে দমন করে। ইউক্রেনের বেশির ভাগ ভূখণ্ডই সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। অন্যদিকে পশ্চিম ইউক্রেনের কিছু অংশ পোল্যান্ড, চেকোশ্লোভাকিয়া আর রোমানিয়ার মধ্যে ভাগাভাগি করা হয়।
সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ হিসেবে ইউক্রেনের নাম হয় ইউক্রেনিয়ান সোভিয়েত সোশালিস্ট রিপাবলিক।
বলা যায়, আজকের ইউক্রেনের মানচিত্র তৈরি হয়েছে রুশ বিপ্লব এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠার মধ্যে দিয়েই। কিন্তু ইউক্রেনীয় জাতীয়তাবাদ এবং নিজস্ব রাষ্ট্র পাওয়ার আকাঙখা বা প্রয়াস অনেক আগেই সৃষ্টি হয়েছিল।
ইউক্রেনের এই বিচ্ছিন্নতাবাদী প্রবণতার ব্যাপারে সবসময়ই রুশ শাসকরা সচেতন ছিল। একে ঠেকানোর চেষ্টায় জারদের শাসনের সময় ইউক্রেনের রুশী-করণের জন্য নানারকম আইনও হয়েছিল। সোভিয়েত শাসনের সময় সেখানকার স্কুলে ইউক্রেনীয় ভাষাও শেখানো হতো না।
অবশেষে সাত দশকেরও বেশি সময় পর সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার মধ্যে দিয়ে ১৯৯১ সালে জন্ম হয় স্বাধীন ইউক্রেন রাষ্ট্রের। ইউক্রেন আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করে আগস্ট মাসে। আর সে বছরের ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত এক গণভোটে সেদেশের জনগণ বিপুলভাবে এর পক্ষে রায় দেয়।
ইউক্রেন ও রাশিয়ার বহু পুরোনো বৈরিতা
পূর্ব ইউক্রেনে বহু রুশভাষী এবং মস্কোর প্রতি অনুগত লোক বাস করেন, সেখানে রাশিয়ার প্রভাবও গভীর।কিন্তু ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন ও রাশিয়ার যে ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্কের চিত্র আঁকতে চান - বাস্তবতা আসলে সেরকম নয়।
বস্তুত ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে বৈরিতা একসময় এমন ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইউক্রেনীয়দের একাংশ হিটলারের নাৎসী বাহিনীকে সমর্থন দিয়েছিল। তারা জার্মানদের 'ত্রাণকর্তা' ভেবে মনে করেছিল এবার সোভিয়েত শাসন থেকে মুক্তি পাবে।
ইউক্রেনীয়দের আরেক অংশ সোভিয়েত ইউনিয়নের পক্ষে ছিল। তবে তৃতীয় আরেকটি জাতীয়তাবাদী অংশ আবার সোভিয়েত ইউনিয়ন ও নাৎসী বাহিনী উভয়ের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ করেছিল।
"ইউক্রেন ঐতিহাসিকভাবেই রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত ছিল বলে ভ্লাদিমির পুতিন এখন যে যুক্তি দিচ্ছেন তা ঠিক নয়" - নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বলেন ইউরেশিয়া গ্রুপ নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ক্লিফ কাপচান।
সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার পর ইউক্রেন সেখানে মোতায়েন থাকার সব পারমাণবিক অস্ত্র পরিত্যাগ করে। এর বিনিময়ে তখন মস্কো ইউক্রেনের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
কিন্তু মার্কিন বিশ্লেষকরা মনে করেন পুতিন ২০১৪ সালে ক্রাইমিয়া দখলের মধ্যে দিয়ে স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি সেই প্রতিশ্রুতিকে গুরুত্ব দেন না। সে বছরই কিয়েভে এক গণবিক্ষোভের পর ক্রেমলিন-সমর্থক সরকার উৎখাত হলে পূর্ব ইউক্রেনে রুশ-সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদী যুদ্ধ শুরু হয়। দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক - এ দুটি ভূখণ্ড কার্যত ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
ডনবাস অঞ্চলটি কেন এই সংঘাতের কেন্দ্রবিন্দু?
দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক - এ দুটিই পূর্ব ইউক্রেনের ডনবাস অঞ্চলে। ২০১৪ সালের আগে এই এলাকাটি ছিল খনিজ সম্পদ এবং ইস্পাত উৎপাদননের ভারী শিল্পের কেন্দ্র । এখানে কয়লারও বড় মজুত আছে।
দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক - দুটিরই কিছু অংশ কিয়েভের সরকারের নিয়ন্ত্রণে। আর বাকি অংশ রুশ-সমর্থক বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে- যারা এ দুটিকে দুটি আলাদা 'পিপলস রিপাবলিক' হিসেবে ঘোষণা করেছে।
দুটি অঞ্চলের মোট জনসংখ্যা ৩৮ লাখের মতো। এদের একটি বড় অংশই রুশ অথবা রুশ-ভাষী। ২০১৪ সাল থেকে এখানে যুদ্ধে প্রায় ১৪ হাজার লোক নিহত হয়েছে।
ফ্রান্স ও জার্মানির মধ্যস্থতায় ২০১৫ সালে 'মিনস্ক চুক্তি' হয়েছিল। তাতে রাশিয়া ও ইউক্রেন একমত হয় দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলদুটিকে বিশেষ মর্যাদা দেয়া হবে। আর এর বিনিময়ে ইউক্রেন তার সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাবে। কিন্তু এ চুক্তির বাস্তবায়ন বার বার ঠেকে গেছে।
ইউক্রেনের "অসহিষ্ণু" আচরণের হাত থেকে ডনবাস এলাকার রুশ-ভাষী মানুষদের রক্ষার কথা বলে মস্কো সেখানকার বিদ্রোহীদের সামরিক সহায়তা দিচ্ছে বলে ইউক্রেন এবং পশ্চিমা দেশগুলো অভিযোগ করে। কিন্তু রাশিয়া তা অস্বীকার করে।
গত সপ্তাহে রাশিয়ার পার্লামেন্ট দুমা ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি দোনেৎস্ক ও লুহানস্ককে স্বীকৃতি দেবার আহ্বান জানিয়ে এক প্রস্তাব পাস করে। এর পর সোমবার এ দুই অঞ্চলের নেতারা ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি তাদের স্বীকৃতি এবং সামরিক সমর্থন দেবার আহ্বান জানান। এর পরই পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা জানান।
- ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই হবে জাতীয় নির্বাচন: শফিকুল আলম
- ৫০ টাকার নিচে সবজি নেই বাজারে
- নেপালে জেন-জি বিক্ষোভে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫১
- জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
- ‘শ্রীলংকাকে হারালেই এশিয়া কাপের সুপার ফোরে বাংলাদেশ’
- পপির দুঃখ প্রকাশ
- কেউ আত্মহত্যার কথা ভাবছে কিনা বুঝবেন যেভাবে, যা করবেন
- লিটন-হৃদয়ের ব্যাটিং দৃঢ়তায় দাপুটে জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
- ফের ইউএনডিপির শুভেচ্ছাদূত জয়া
- সকালে ভেজানো ছোলা খাওয়ার যত উপকারিতা
- ছাত্রদলের পর জাকসু নির্বাচন বর্জন করলো আরো চার প্যানেল
- পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
- নেপাল থেকে নিরাপদে দেশে ফিরলেন ফুটবলাররা
- আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
- ৪৮তম বিসিএসের ফল প্রকাশ: নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ হাজার ১২০ চিকিৎসক
- নেপালে বাংলাদেশিরা নিরাপদে, পরিস্থিতির উন্নতি হলেই ফিরতে পারবেন
- মাহির সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, যা জানালেন জায়েদ
- স্ত্রীর কথা মনোযোগ দিয়ে শোনার যত উপকারিতা
- এবারের জাতীয় নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র ৪২৬১৮
- নেপালের শীর্ষ নেতারা গোপনে, তবু দেশ পরিচালনা তাদের হাতেই
- আ. লীগের সঙ্গে আঁতাত করে ডাকসু নির্বাচনে জিতেছে শিবির
- এশিয়া কাপে নামার আগে সুখবর পেলেন লিটন-মুস্তাফিজরা
- নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর সন্ধান মিলেছে
- বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
- ডাকসু নির্বাচন: বুধবারও বন্ধ থাকবে ক্লাস-পরীক্ষা
- হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায় যেসব খাবার
- বলিউডের সেরা তারকার তালিকায় শীর্ষে সালমান, নেই শাহরুখ, আমির
- এবারের নির্বাচনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দেবেন: ইসি সচিব
- ১৬ বছর বয়সীরা এনআইডি পাবেন
- কাতারে হামলা চালালো ইসরায়েল
- সাবেক কর্মীদের ১৮২৩ কোটি টাকা পাওনা পরিশোধ করছে না ম্যারিকো
- নুরাল পাগলার মরদেহ পোড়ানো অমানবিক ও ঘৃণ্য: অন্তর্বর্তী সরকার
- আর্জেন্টিনার দুই প্রতিপক্ষ চূড়ান্ত, কবে-কখন খেলা
- দুর্গাপূজায় ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠাচ্ছে সরকার
- ভোরের স্বপ্ন কী আসলেই সত্যি হয়?
- সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংককে একীভূত না করার দাবি
- এশিয়া কাপে মোটা অঙ্কের প্রাইজমানি: কত টাকা পাবে চ্যাম্পিয়নরা
- হজমশক্তি বাড়ায় যে ৪ ফল
- নুরাল পাগলার মাজার ঘিরে পুলিশের ওপর হামলা, গ্রেফতার ৫
- নির্বাচনের সীমানা চূড়ান্ত:৩৭ আসনে পরিবর্তন, ঢাকাসহ ৪৬ আসনে প্রভাব
- ফ্যাশনের নতুন ট্রেন্ড দাড়ি, সৌন্দর্য বাড়াতে যেভাবে যত্ন নেবেন
- স্বর্ণের দাম সর্বকালের সর্বোচ্চ
- ট্রাম্পকে তুলোধনা করলেন সালমান!
- মাহির সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, যা জানালেন জায়েদ
- ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার অবনতি
- কার্তিক-শ্রীলীলার বিয়ের প্রস্তুতি শুরু!
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন, কোনো শক্তি ঠেকাতে পারবে না
- কাতারে হামলা চালালো ইসরায়েল
- ১৬ বছর বয়সীরা এনআইডি পাবেন
- হাতকড়া-শিকল পরিয়ে আরো ৩০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো যুক্তরাষ্ট্র